সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে জুনিয়র এনটিআর প্রসঙ্গে একরাশ আনন্দ প্রকাশ করে জাহ্নবী বলেন, ‘আমি এখন দিন গুনছি যে কবে তাঁর (জুনিয়র এনটিআর) সঙ্গে কাজ শুরু করব।
আমি এই ছবির পরিচালককেও মিস করছি। এনটিআরের সঙ্গে কাজ করা আমার দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ছিল। আমি তাঁর ছবি আরআরআর আবার দেখলাম। আমি তাঁর দ্বারা ভীষণ প্রভাবিত। আর এই প্রভাব এতটাই বেশি যে তাঁর সঙ্গে পর্দা ভাগ করে নেওয়া, আমার জীবনের সবচেয়ে বড় খুশিগুলোর একটি।’
একটু লাজুক হেসে তিনি এনটিআর সম্পর্কে আরও বলেন, ‘আমি এ জন্য প্রতিদিন প্রার্থনা করেছি। প্রতিটা সাক্ষাৎকারে আমি বলতাম যে জুনিয়র এনটিআরের সঙ্গে আমি কাজ করতে চাই।
এই ছবিতে আমি প্রথম অন্য এক রূপে আসতে চলেছি। এ ধরনের চরিত্রে আগে কখনো অভিনয় করিনি। আমার বিশ্বাস যে আপনি মনে–প্রাণে যা চাইবেন, তা নিশ্চয়ই পাবেন। সব সময় আমি ইতিবাচক থেকেছি। আর নিজের কাজটা করে গেছি।’
এদিনের অনুষ্ঠানে জাহ্নবী জানান তাঁর ইচ্ছার তালিকায় সঞ্জয় লীলা বানসালির ছবিতে কাজ করাও আছে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সঞ্জয় লীলা বানসালি স্যারকে অনেকবার আমি মেসেজ করে বলেছি যে আমি অডিশন দিতে চাই। আমরা সবাই এখানে কাজ করতে এসেছি। আর কাজের খিদের তাড়নায় মানুষ অনেক কিছু করতে পারেন।’