শ্রীকান্ত ঘোষ গতকাল গণমাধ্যমকে বলেছেন, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার অনেক জায়গা স্যাঁতসেঁতে। সেখানে সাপের আনাগোনাও তাঁরা টের পেয়েছেন। তাই তিনি বিজ্ঞান ভবন, উদয়ন ভবন, কলাভবন, রবীন্দ্র ভবন, রবীন্দ্র অতিথি গৃহ এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করেছেন। নিরাপত্তা জোরদার করেছেন বিনয় ভবনের কাছে হেলিপ্যাডেও। নির্দেশ দিয়েছেন ,এলাকার দুর্বল গাছের ডাল ছেঁটে ফেলার।
শ্রীকান্ত ঘোষ জানান, শান্তিনিকেতনের লাল বাঁধ, পম্পা হ্রদ ও গুহাঘর এলাকায় কোবরা, চিতি, চন্দ্রবোরার মতো বিষধর সাপের অস্তিত্ব রয়েছে। এ ছাড়া শ্যামলী, কোর্নাক, উদয়ন ও কলাভবনের বাড়িগুলোর স্যাঁতসেঁতে এলাকায় সাপের অস্তিত্ব রয়েছে। বিশ্বভারতীর এলাকায় এখনো সাপ না মারায় সাপের বংশ বৃদ্ধি হচ্ছে।
রাজ্যের বন বিভাগ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, রাষ্ট্রপতির সফর শেষ না হওয়া পর্যন্ত বিশ্বভারতী এলাকায় তিনটি দল অবস্থান করবে। ইতিমধ্যে এই দলের সদস্যরা গতকাল থেকে বিশ্বভারতী এলাকায় কাজ শুরু করেছেন।