১৯৯৮ সালে বঙ্গবন্ধু সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে ছাড়া রৌপ্য ও ব্রোঞ্জের ৩০ গ্রাম মুদ্রার দাম ৪ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫ হাজার টাকা করা হয়েছে। বাংলাদেশের ৪০তম বিজয়বার্ষিকী ও ‘বিদ্রোহী’ কবিতার ৯০ বছর উপলক্ষে তৈরি করা ২৫ গ্রাম রৌপ্যমুদ্রার দাম ১ হাজার টাকা বাড়িয়ে ৫ হাজার টাকা করা হয়েছে। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্ধশততম জন্মবার্ষিকী ২০১১ উপলক্ষে ছাড়া ২১ দশমিক ১০ গ্রাম রৌপ্যমুদ্রার দামও ১ হাজার টাকা বাড়িয়ে ৫ হাজার টাকা করা হয়েছে।
আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ বাংলাদেশ ২০১১ উপলক্ষে প্রকাশিত ৩০ গ্রাম রৌপ্যমুদ্রার দাম ৪ হাজার টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা করা হয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের শতবর্ষ ১৯১৩-২০১৩ উপলক্ষে বাজারে আনা ২২ গ্রাম রৌপ্যমুদ্রার দাম ১ হাজার টাকা বাড়িয়ে ৫ হাজার টাকা করা হয়েছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ১৯৭১-২০২১ উপলক্ষে প্রকাশিত ৩০ গ্রাম রৌপ্যমুদ্রার দামও ৪ হাজার টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা করা হয়েছে।
এ ছাড়া বাংলাদেশ-জাপান কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ২০ গ্রাম ওজনের যে রৌপ্যমুদ্রা ছাড়া হয়েছিল, সেটির দাম ৫০০ টাকা বাড়িয়ে সাড়ে ৫ হাজার টাকা করা হয়েছে।
স্মারক মুদ্রা লেনদেনের উপযোগী নয়, অর্থাৎ এগুলো কাগুজে নোট বা ধাতব কয়েন তথা মুদ্রার মতো লেনদেন করা যায়। মূলত সংগ্রহের জন্যই মানুষ এসব মুদ্রা কিনে থাকেন, যা কেবল বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও শাখা অফিসগুলোতে পাওয়া যায়।