পলি অপসারণ ও নদী খননে স্বচ্ছতার দাবি ১৩ নাগরিকের

0
87
বিলুপ্ত নদী ও নৌপথ উদ্ধারে চলমান নদী

অভ্যন্তরীণ নৌপথে সারাবছর নৌ চলাচল স্বাভাবিক রাখতে নিয়মিত পলি অপসারণে অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধের জন্য সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষের প্রতি দাবি জানিয়েছেন বিভিন্ন পেশার ১৩ নাগরিক। তাঁরা বলেছেন, বিলুপ্ত নদী ও নৌপথ উদ্ধারে চলমান নদী খনন প্রকল্পের কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত এবং রাষ্ট্রীয় তহবিলের শত শত কোটি টাকা অপচয় বন্ধ করতে হবে।

বুধবার এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা এ দাবি জানান। এতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বিলুপ্ত নদী ও নৌপথ পুনরুদ্ধারে বড় নদীগুলো খননের জন্য একাধিক মেগা প্রকল্প হাতে নেওয়া হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রত্যাশিত সাফল্য আসেনি। উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ক্যাপিটাল ড্রেজিং ও সংরক্ষণ খাতের অধীনে মেইনটেন্যান্স ড্রেজিং (নিয়মিত পলি অপসারণ) এবং মেগা প্রকল্পের মাধ্যমে নদী খননকাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি না থাকায় জনগণের টাকা অপচয় হচ্ছে।

বিবৃতিদাতারা হলেন পানিসম্পদ পরিকল্পনা সংস্থার সাবেক মহাপরিচালক প্রকৌশলী ম. ইনামুল হক, কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহসভাপতি এস এম নাজের হোসাইন, নুরুর রহমান সেলিম, নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে, বেগমবাজার-মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি হাজী মোহাম্মদ শহীদ মিয়া, নিরাপদ নৌপথ বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্য সচিব আমিনুর রসুল বাবুল, নৌ প্রকৌশলী আবদুল হামিদ, দ্বীপ উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক রফিকুল আলম, পভারটি ইমুলিনেশন অ্যাসিস্ট্যান্স সেন্টার ফর এভরিহোয়্যারের (পিস) নির্বাহী পরিচালক ইফমা হুসেইন, আলোকিত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি বাপ্পী দেব বর্মণ, পুরান ঢাকা নাগরিক উদ্যোগের সভাপতি নাজিম উদ্দিন এবং জনলোকের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী রফিকুল ইসলাম সুজন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.