দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে জিম্বাবুয়ের প্রেসিডেন্ট এমারসন মানাঙ্গাগওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া একই অভিযোগে দেশটির ফার্স্ট লেডি, ভাইস প্রেসিডেন্ট, প্রতিরক্ষামন্ত্রীসহ অন্যান্য নেতার ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। খবর রয়টার্সের
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন এই নিষেধাজ্ঞাগুলো একটি বিস্তৃত প্রোগ্রামের স্থালাভিষিক্ত হবে যা দুই দশক আগে চালু হয়েছিল। হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আমরা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন প্রত্যক্ষ করছি।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘সুশীল সমাজকে লক্ষ্যবস্তু করা এবং রাজনৈতিক কার্যকলাপের ওপর কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে যা মৌলিক স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ন করেছে এবং সরকারলীয় নেতারাসহ নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা ব্যক্তিগত লাভের জন্য জনগণের সম্পদ লুণ্ঠন করেছে।’
হোয়াইট হাউস বলেছে, ‘এই শোষণ ও নির্যাতনের জন্য দায়ী ব্যক্তিসহ অন্যদের জবাবদিহি করার প্রচেষ্টার দিকে পুনরায় নজর দিচ্ছে তারা।
প্রেসিডেন্ট এমারসন মানাঙ্গাগওয়ার পাশাপাশি জিম্বাবুয়ের আরও ১০ জন ব্যক্তি এবং তিনটি ব্যবসার বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।