আখতারুজ্জামান সোহেল সাংবাদিকদের বলেন, ‘ক্যাম্পাসের কোনো পদে জামাত-শিবির বা স্বাধীনতাবিরোধী কেউ নিয়োগ পাক, তা আমরা চাই না। আমরা চাই মেধাবীরা নিয়োগ পাক। আমরা দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনকে বলেছি। তাঁরা আমাদের কথা গ্রাহ্য করেনি। তাই বাধ্য হয়ে তালা দিয়েছি।’
এর আগে আজ সকাল সাড়ে নয়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. সালাউদ্দিনের অপসারণের দাবিতে তাঁর কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। পরে পৌনে একটার দিকে কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে তাঁরা তালা খুলে দেন। আগামীকালের মধ্যে তাঁদের চার দফা দাবি মানা না হলে আবারও অবরোধের হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘ইতিহাস বিভাগে যাদের নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে জামায়াত শিবির করার অভিযোগ আছে। আমরা থাকতে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির কারও নিয়োগ হতে দেব না। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির কারও নিয়োগ হোক, আমরা চাই না।’