কানাডা এবং স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের লড়াই দিয়ে পর্দা উঠেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের। এই উদ্বোধনী ম্যাচে অনফিল্ড আম্পায়ারের ভূমিকায় ছিলেন বাংলাদেশের শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। এই ম্যাচ দিয়ে এক অনন্য রেকর্ড গড়েছেন তিনি।
রোববার (২ জুন) প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে জায়গা পাওয়ার পর ৫০টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ পরিচালনার রেকর্ড গড়েছেন সৈকত।
এমন রেকর্ড গড়ার দিনে সৈকতকে স্মরণ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তাদের হাত ধরেই আলোচনায় এসেছে সৈকতের পরিচালিত ম্যাচ সংখ্যার এই অর্ধশতক।
অবশ্য বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে দারুণ আম্পায়ারিং করে সৈকত তার আগেই নজর কেড়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র বা কানাডা কোনো দলই এদিন সৈকতের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানানোর সুযোগ পায়নি।
গ্রুপ পর্বে আরও তিনটি ম্যাচে অনফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে দেখা যাবে সৈকতকে। ৮ জুন নিউইয়র্কে নেদারল্যান্ডস ও দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ, ১৩ জুন ফ্লোরিডায় যুক্তরাষ্ট্র ও আয়ারল্যান্ডের ম্যাচ এবং ১৫ জুন ফ্লোরিডায় ভারত ও কানাডার ম্যাচে অনফিল্ড আম্পায়ারের গুরুদায়িত্ব পালন করবেন আইসিসি এলিট প্যানেলে জায়গা পাওয়া বাংলাদেশের প্রথম আম্পায়ার।
তৃতীয় আম্পায়ার হিসেবে গ্রুপ পর্বে সৈকতকে দেখা যাবে দুটি ম্যাচে। ৪ জুন ডালাসে নেদারল্যান্ডস-নেপাল ম্যাচ ও ১৬ জুন ফ্লোরিডায় পাকিস্তান-আয়ারল্যান্ড ম্যাচে। চতুর্থ আম্পায়ার হিসেবে সৈকত পেয়েছেন ভারত-পাকিস্তান মহারণের দায়িত্ব।