অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থায় শূন্য পদ রয়েছে ২৬ হাজার ১৭৪টি, রেল মন্ত্রণালয়ে শূন্য পদ ১৫ হাজার ১১৩টি, কৃষি মন্ত্রণালয়ে ৯ হাজার ৭৯৬, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে ৬ হাজার ২৭৪, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ৫৮৭, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে ৫৮৫, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে ৮ হাজার ৫৮৯ ও নির্বাচন কমিশনে ৫৬১টি।
প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থায় শূন্য পদের সংখ্যা ২ হাজার ২৭৪, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে ৭ হাজার ৪০৭, খাদ্য মন্ত্রণালয়ে ৬ হাজার ৯৮, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ২০ হাজার ৩৮৯, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে ২ হাজার ২, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে ২ হাজার ৪৫ এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে ৮৩৭টি শূন্য পদ রয়েছে।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থায় খালি পদের সংখ্যা ১ হাজার ৫৭, ভূমি মন্ত্রণালয়ে ৪ হাজার ১৭, আইন মন্ত্রণালয়ে ১ হাজার ৬৯১, স্থানীয় সরকার বিভাগে ৪ হাজার ৯৮৮, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ৯ হাজার ১৩২, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ে ৪ হাজার ৩৯৯ এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে শূন্য পদের সংখ্যা ১ হাজার ১৫৫।
এ ছাড়া সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থায় শূন্য পদের সংখ্যা ৪ হাজার ৫৩১, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে ১ হাজার ৭৭৬, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে ৪০৩, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ২ হাজার ১৪০, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে ১ হাজার ৯৪৪, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ৬২৪, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে ১ হাজার ২১৪ এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে শূন্য পদের সংখ্যা ২৫০টি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা চাকরিপ্রার্থী আতিকুর রহমান বলেন, সরকারি প্রতিষ্ঠানে বছরের পর বছর শূন্য পদ পড়ে থাকলেও নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় না। অথচ একজন শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করার পর একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির জন্য উন্মুখ হয়ে থাকেন। বেকারদের কষ্ট লাঘবে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শূন্য পদ পূরণে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়া উচিত।