রাশিয়ার পক্ষ থেকে গতকাল শনিবার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, তারা পশ্চিমাদের এই পদক্ষেপ মানবে না। এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া যায়, তা তারা পর্যালোচনা করছে।
গতকাল ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, পশ্চিমা পদক্ষেপের ব্যাপারে রাশিয়ার দিক থেকে সুনির্দিষ্ট কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্তের আগে মস্কো পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করবে।
যুক্তরাষ্ট্র বলছে, তেলের দাম বেঁধে দেওয়ার পদক্ষেপে রাশিয়ার আয় কমে যাবে। অচিরেই বড় ধাক্কা খাবেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
তবে পশ্চিমা পদক্ষেপটি ইউক্রেনকে সন্তুষ্ট করতে পারেনি। একে একটি ‘দুর্বল’ পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
জেলেনস্কির মতে, রাশিয়ার অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য এই পদক্ষেপ যথেষ্ট ‘গুরুতর’ নয়।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট তাঁর নিয়মিত রাত্রিকালীন ভাষণে বলেন, রাশিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে জ্বালানি বাজারকে অস্থিতিশীল করে ইতিমধ্যে বিশ্বের সব দেশের ব্যাপক ক্ষতি করেছে। এ অবস্থায় রাশিয়ার বিরুদ্ধে যে ‘দুর্বল’ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তার সমালোচনা করেন তিনি।