ডিসেম্বরে বিজয় দিবসসহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু দিবসকে কেন্দ্র করেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে বিশেষ অভিযান শুরুর আগে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল।
পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক মো. মনজুর রহমান ১ ডিসেম্বর জানিয়েছিলেন, মাঝেমধ্যেই সারা দেশে নিয়মিত বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এরই অংশ হিসেবে এই অভিযান চালানো হবে। এ ছাড়া ডিসেম্বর মাসে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ দিবস রয়েছে। অভিযানে সেটাও বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. হাসানুজ্জামানের স্বাক্ষর করা একটি চিঠিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, পুরান ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত (সিএমএম আদালত) এলাকায় পুলিশের হেফাজত থেকে দুই জঙ্গি ছিনিয়ে নেওয়ার প্রেক্ষাপট বিবেচনা, মহান বিজয় দিবস, বড়দিন ও খ্রিষ্টীয় বর্ষবরণ (থার্টিফার্স্ট নাইট) উদ্যাপন নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করতে চলমান অভিযানের পাশাপাশি ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে বিশেষ অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। অন্যান্য স্থানের পাশাপাশি আবাসিক হোটেল, মেস, হোস্টেল, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, কমিউনিটি সেন্টারসহ অপরাধীদের লুকিয়ে থাকার সম্ভাব্য স্থানগুলোয় কার্যকর অভিযান পরিচালনা করতে হবে।