ট্রাভেল পাস নিয়ে সেন্টমার্টিন ভ্রমণে গেলেন ৬৫৩ পর্যটক

0
16
ট্রাভেল পাস নিয়ে সেন্টমার্টিন ভ্রমণে গেলেন ৬৫৩ পর্যটক দীর্ঘ অপেক্ষার পর দেশে প্রথমবারের মত ট্রাভেল পাস নিয়ে ৬৫৩ জনের পর্যটকবাহী এমভি বার আউলিয়া নামের একটি জাহাজ সেন্ট মার্টিন পৌঁছেছে। সেখানে পর্যটকদের গোলাপ ফুল দিয়ে বরণ করে নেন সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা ও ব্যবসায়ীরা। রোববার (১ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে জাহাজটি সেন্ট মার্টিন জেটিঘাটে পৌঁছে। এর আগে, সকাল ১০টার দিকে কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়ার বিআইডব্লিউটিএ ঘাট থেকে ৬৫৩ পর্যটক সেন্ট মার্টিনের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। সেন্ট মার্টিন পর্যটকবাহী জাহাজ মালিকদের সংগঠন সি ক্রুজ অপারেটর ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক হোসাইন ইসলাম বাহাদুর বলেন, বিকেল ৪টার দিকে পর্যটকরা সেন্ট মার্টিনে পৌঁছেছেন। এ সময় তাদেরকে ফুল দিয়ে বরণ করা হয়। পর্যটকদের কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি। সেন্ট মার্টিনের পর্যটক ব্যবসায়ী আব্দুল মালেক বলেন, পর্যটকরা সেন্ট মার্টিন পৌঁছেছেন। লাল গোলাপ দিয়ে আমরা বরণ করে নিয়েছি। পর্যটকরা আসায় দ্বীপের বাসিন্দাদের মুখে হাসি ফুটেছে। সেন্ট মার্টিনে পর্যটন নিয়ন্ত্রণ কমিটির আহ্বায়ক ও কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিলুফা ইয়াছমিন চৌধুরী বলেন, আজ প্রথম দিনে ৬৫৩ জন যাত্রী নিয়ে একটি জাহাজ সেন্ট মার্টিন গিয়েছে। পর্যটকরা সুস্থভাবেই পৌঁছেছেন। কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন বলেন, সরকারি নির্দেশনা মেনেই সেন্টমার্টিনগামী পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে পরিবেশ রক্ষায় প্রশাসন কঠোর নজরদারিরও ব্যবস্থা নিয়েছে। উল্লেখ্য, সম্প্রতি নাফ নদীতে ডুবোচর জেগে ওঠায় নাব্যতার সংকট এবং মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলির কারণে নিরাপত্তার অভাবে আপাতত টেকনাফ থেকে জাহাজ চলাচলের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। শুধু কক্সবাজার শহর থেকে জাহাজ চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। প্রতিবছর সরকারের পক্ষ থেকে অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত ছয় মাস টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন ও কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন নৌ-রুটে জাহাজ চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়। বাকি ছয় মাস সাগর উত্তাল থাকায় জাহাজ চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
দীর্ঘ অপেক্ষার পর দেশে প্রথমবারের মত ট্রাভেল পাস নিয়ে ৬৫৩ জনের পর্যটকবাহী এমভি বার আউলিয়া নামের একটি জাহাজ সেন্ট মার্টিন পৌঁছেছে। সেখানে পর্যটকদের গোলাপ ফুল দিয়ে বরণ করে নেন সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা ও ব্যবসায়ীরা।
 
রোববার (১ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে জাহাজটি সেন্ট মার্টিন জেটিঘাটে পৌঁছে।
 
এর আগে, সকাল ১০টার দিকে কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়ার বিআইডব্লিউটিএ ঘাট থেকে ৬৫৩ পর্যটক সেন্ট মার্টিনের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন।
 
সেন্ট মার্টিন পর্যটকবাহী জাহাজ মালিকদের সংগঠন সি ক্রুজ অপারেটর ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক হোসাইন ইসলাম বাহাদুর বলেন, বিকেল ৪টার দিকে পর্যটকরা সেন্ট মার্টিনে পৌঁছেছেন। এ সময় তাদেরকে ফুল দিয়ে বরণ করা হয়। পর্যটকদের কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি।
 
সেন্ট মার্টিনের পর্যটক ব্যবসায়ী আব্দুল মালেক বলেন, পর্যটকরা সেন্ট মার্টিন পৌঁছেছেন। লাল গোলাপ দিয়ে আমরা বরণ করে নিয়েছি। পর্যটকরা আসায় দ্বীপের বাসিন্দাদের মুখে হাসি ফুটেছে।
 
সেন্ট মার্টিনে পর্যটন নিয়ন্ত্রণ কমিটির আহ্বায়ক ও কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিলুফা ইয়াছমিন চৌধুরী বলেন, আজ প্রথম দিনে ৬৫৩ জন যাত্রী নিয়ে একটি জাহাজ সেন্ট মার্টিন গিয়েছে। পর্যটকরা সুস্থভাবেই পৌঁছেছেন।
 
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন বলেন, সরকারি নির্দেশনা মেনেই সেন্টমার্টিনগামী পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে পরিবেশ রক্ষায় প্রশাসন কঠোর নজরদারিরও ব্যবস্থা নিয়েছে।
 
উল্লেখ্য, সম্প্রতি নাফ নদীতে ডুবোচর জেগে ওঠায় নাব্যতার সংকট এবং মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলির কারণে নিরাপত্তার অভাবে আপাতত টেকনাফ থেকে জাহাজ চলাচলের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। শুধু কক্সবাজার শহর থেকে জাহাজ চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
 
প্রতিবছর সরকারের পক্ষ থেকে অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত ছয় মাস টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন ও কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন নৌ-রুটে জাহাজ চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়। বাকি ছয় মাস সাগর উত্তাল থাকায় জাহাজ চলাচল বন্ধ রাখা হয়।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.