আবেদন প্রক্রিয়া
আগ্রহী প্রার্থীদের আবেদন করতে হবে অনলাইনে। তবে অনলাইনে আবেদনের পাশাপাশি যাবতীয় নথি বাংলাদেশ সচিবালয়ে জমা দিতে হবে। স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল—তিনটির যেকোনো একটিতে আবেদন করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। একাধিক আবেদন করলে আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা আছে।
আবেদনের হার্ডকপি মন্ত্রণালয়ে জমা না দেওয়া হলে আবেদন বিবেচনা করা হবে না।
এ বৃত্তির সুযোগ–সুবিধাগুলো
১. সম্পূর্ণ টিউশন ফি মিলবে এ বৃত্তি পেলে
২. আবাসন–সুবিধা মিলবে
৩. বৃত্তি হিসেবে স্নাতকে প্রতি মাসে বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩৭ হাজার, স্নাতকোত্তরে প্রায় ৪৪ হাজার এবং পিএইচডিতে প্রায় ৫২ হাজার টাকা পাবেন শিক্ষার্থীরা।
৪. এ ছাড়া চিকিৎসা বিমার সুবিধাও পাবেন।
আবেদনের যোগ্যতা-
১. বয়স সর্বোচ্চ ২৫ বছর হলেই স্নাতকে বৃত্তির জন্য আবেদন করা যাবে।
২. বয়স সর্বোচ্চ ৩৫ বছর হলেই স্নাতকোত্তরে বৃত্তির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩. বয়স সর্বোচ্চ ৪০ হলে পিএইচডিতে বৃত্তির জন্য আবেদন করা যাবে।
৪. জেনারেল স্কলার প্রোগামের জন্য সর্বোচ্চ ৪৫ বছর এবং সিনিয়র স্কলার প্রোগামের জন্য আবেদনের বয়স সর্বোচ্চ ৫০ বছর।
আবেদনের জন্য যা যা লাগবে
১. একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট
২. স্নাতকোত্তরের জন গবেষণা প্রস্তাব
৩. ভাষা দক্ষতার প্রমাণের জন্য আইইএলটিএস বা টোফেলের সনদ।
চীন সরকারের বৃত্তির জন্য https://www.campuschina.org–তে ঢুঁ মারতে পারেন আগ্রহী শিক্ষার্থীরা। বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আবেদন http://202.72.235.210/scholarship/cscchina/– লিংকে ক্লিক করুন। এ লিংক আগামী ১৭ ডিসেম্বর বিকেল চারটা পর্যন্ত চালু থাকবে।
আবেদনপত্রের হার্ডকপি সচিবালয়ের ২ নম্বর গেট-সংলগ্ন অভ্যর্থনাকক্ষে সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত জমা দেওয়া যাবে। হার্ডকপি মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২২, বেলা তিনটা। ২ নম্বর গেট ব্যতীত অন্য কোনো গেটে আবেদন জমা না দেওয়ার অনুরোধ করা হলো।