বাংলাদেশের ভালোবাসার কথা জানাব মেসিদের: ক্যাফিয়ারো
বিশেষভাবে বানানো বলা হচ্ছে কারণ, সোনার প্রলেপ দেওয়া এই ফোনের পেছনে আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (এএফএ) লোগো, তিনটি তারকা, খেলোয়াড়ের নাম ও জার্সি নম্বর খোদাই করা আছে। আর একটি কথাও লেখা হয়েছে ‘বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন ২০২২’।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘সান’–এর বরাত দিয়ে ‘টিওয়াইসি স্পোর্টস’ জানিয়েছে, এই ৩৫টি আইফোনের পেছনে ২ লাখ ১০ হাজার ডলার খরচ করেছেন মেসি। আর্জেন্টিনার আরেক সংবাদমাধ্যম ‘ক্লারিন’ জানিয়েছে, যে প্রতিষ্ঠান—আইডিজাইন গোল্ড—মেসিকে এই ফোনগুলো সরবরাহ করেছে, তাদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বেনজামিন লিওনস সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, ‘বিশ্বকাপ ফাইনাল জেতায় লিওনেল মেসিকে তার সতীর্থ ও স্টাফদের জন্য ৩৫টি সোনার প্রলেপ দেওয়া আইফোন ১৪ উপহার দেওয়া ছিল সম্মানের ব্যাপার।’
মেসির ‘দেহরক্ষী’ দি পলের দাবি, আর্জেন্টিনার ইতিহাসে সেরা দল এটাই
মেসিদের ক্লাব মালিকের বিরুদ্ধে অপহরণ ও নির্যাতনের অভিযোগে তদন্ত শুরু
আইডিজাইন গোল্ডের সঙ্গে তারকা ফুটবলারদের সম্পর্ক নতুন নয়। এই জগতের অনেক তারকাই প্রতিষ্ঠানটির সেবা নেন। প্যারিসে লিওনেল মেসির বাসায় ফোনগুলো উপহার দেওয়া হয়। বেনজামিন লিওনস টিওয়াইসি স্পোর্টসকে বলেছেন, ‘লিওনেল মেসি শুধু সর্বকালের সেরাই (ফুটবলার) নন, তিনি আমাদের অন্যতম অনুগত গ্রাহকও। বিশ্বকাপ জয়ের পর তিনি আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। বলেছিলেন, এই অবিশ্বাস্য বিজয় উদ্যাপন করতে তিনি বিশেষ উপহার চান। তবে ঘড়ির মতো সাধারণত যেসব উপহার দেওয়া হয়, তেমন কিছু চাননি। আমি তাই (ফোনের) পরামর্শটা দেওয়ার পর তিনি পছন্দ করেন।’
লিওনস জানিয়েছে মুঠোফোনগুলো ২৪ ক্যারটে তৈরি এবং গত শনিবার সেগুলি মেসির বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়। জাতীয় দল সতীর্থদের সঙ্গে এ মাসের শেষে দেখা হবে মেসির। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর মার্চে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে মাঠে নামবে আর্জেন্টিনা।