বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চূড়ান্ত খসড়াটি অনুমোদনের জন্য পার্লামেন্টে উপস্থাপন করা হবে। এরপর তা আইনে পরিণত হবে। ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলো থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের মাইক্রোসফট, অ্যালফ্যাবেটসহ বিভিন্ন কোম্পানিতে বড় বড় পদে চাকরি করতে দেখা যায়। তবে এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেকগুলোই এখনো আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিং-এ পিছিয়ে।
অপেক্ষাকৃত কম খরচে ভারতীয় শিক্ষার্থীরা যেন বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি অর্জন করতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে এবং ভারতকে আন্তর্জাতিক শিক্ষার আকর্ষণীয় গন্তব্য হিসেবে গড়ে তুলতে চাইছে দেশটির সরকার। গ্লোবাল ট্যালেন্ট কমপিটিটিভনেস ইনডেক্স ২০২২ অনুযায়ী, বর্তমানে ১৩৩টি দেশের মধ্যে ভারতের অবস্থান ১০১তম। একটি দেশের মেধার বিকাশ, আকর্ষণ ও ধরে রাখার ক্ষমতা বিবেচনায় সূচকটি তৈরি করা হয়।
কিছু কিছু বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় ইতিমধ্যে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে কার্যক্রম চালাচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা আংশিকভাবে ভারতে পড়াশোনার পর বিদেশের প্রধান ক্যাম্পাসে তাঁদের ডিগ্রি সম্পন্ন করতে পারে। তবে বর্তমান পদক্ষেপের কারণে এসব বিদেশি প্রতিষ্ঠান ভারতে স্থানীয় অংশীদার ছাড়াই ক্যাম্পাস স্থাপনে উৎসাহী হতে পারে।