২৪৭ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে ধনীদের তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে আছে জেফ বেজোস। ই-কমার্স জায়ান্ট অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস কমপক্ষে পাঁচ বছর ধরে প্রেম করছেন লরেন সানচেজের সঙ্গে। ২০২৩ সালে বেজোসের ৫০০ মিলিয়ন ডলারের বিলাসবহুল ব্যক্তিগত ইয়টে ইতালির সাগরে অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে বাগ্দান সারেন এই জুটি। ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রম্পের শপথ অনুষ্ঠানে লরেন সাহসী পোশাকে উপস্থিত হয়ে নজর কাড়েন, উঠে আসেন ব্যাপক আলোচনায়। চট করে জেনে নেওয়া যাক লরেন সানচেজ সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য।
৬১ বছর বয়সী জেফ বেজোসের সাবেক স্ত্রীর ম্যাকেনজি স্কট। ২৫ বছর সংসার করার পর ২০১৯ সালে তাঁরা বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন। বেজোস-ম্যাকেনজির চার সন্তান। ২০১৯ সালেই জেফ বেজোস ও লরেন সানচেজের সম্পর্ক সামনে আসে।ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
২ / ১৩
লরেনের সাবেক স্বামী প্যাট্রিক হোয়াইটসেল। এই হলিউড এজেন্টের সঙ্গে ১৩ বছর সংসার করেছেন সানচেজ। ২০১৯ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ হয়। লরেন ও প্যাট্রিকের তিনটি সন্তান।ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
জেফ ও লরেন ২০১৬ সাল থেকে প্রেম করছেন বলে জানিয়েছে একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
লরেনের জন্ম ১৯৬৯ সালে, মেক্সিকোতে। যুক্তরাষ্ট্রের সাদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া থেকে গণযোগাযোগ বিষয়ে স্নাতক করেন ১৯৯০ সালে।ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
নব্বইয়ের দশকে যুক্তরাষ্ট্রে ক্যারিয়ার শুরু করেন টেলিভিশনে, কপিরাইটার হিসেবে।ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
উপস্থাপক ও বিনোদন সাংবাদিক হিসেবেও নাম কুড়ান সানচেজ। ২০১৯ সালে লরেনের দল বিনোদন সাংবাদিকতায় অসামান্য অবদানের জন্য এমি অ্যাওয়ার্ড জয় করে।ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
২০০৫ সালে লরেন সানচেজ ফক্স চ্যানেলের জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো ‘সো ইউ থিংক ইউ ক্যান ডান্স’–এর উপস্থাপনা করেন। তবে প্রথম সিজনের পরই প্রথম সন্তান জন্মের জন্য ছেড়ে দেন চাকরি।ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
লরেনের বাবা ছিলেন উড়োজাহাজের প্রকৌশলী। ছোটবেলা থেকেই সানচেজের আগ্রহের বিষয় ছিল দুটি বিষয়ে—হলিউড আর উড়োজাহাজ। ২০১৬ সালে ৪০ বছর বয়সে লরেন পাইলট হিসেবে আনুষ্ঠানিক সনদ পান।ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
২০২৪ সালে লরেন ‘দ্য ফ্লাই হু ফ্লিউ টু স্পেস’ নামে ছোটদের জন্য একটি বই লেখেন। এই বইয়ের চরিত্র একটা মেয়ে, যে ছোটবেলায় খুব একটা ভালো ছাত্রী ছিল না। ককপিটে আটকা পড়ে যে ভুল করে একটা রকেট নিয়ে মহাশূন্যে চলে যায়…ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
…এখানে মূলত লরেনের ছোটবেলা, সংগ্রাম, ডিসলেক্সিয়ায় ভোগার বিষয়গুলো উঠে এসেছে। বইটি গত বছরের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্ক টাইমস বেস্টসেলারের তালিকায় উঠে আসে।ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
২০১৬ সালে প্রথমবারের মতো প্রকাশিত হয় লরেন–বেজোসের ছবি। অস্কারজয়ী সিনেমা ‘ম্যানচেস্টার বাই দ্য সি’–এর এক পার্টিতে গিয়েছিলেন তাঁরা।ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
এই সিনেমার প্রযোজনা ও কাস্টিংয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিল লরেনের স্বামী প্যাট্রিক হোয়াইটসেলের ট্যালেন্ট হান্ট প্রতিষ্ঠান এনডেভর গ্রুপ হোল্ডিংস। অন্যদিকে সিনেমাটি বিপণনের কাজ করেছিল অ্যামাজন স্টুডিওস।ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
২০১৯ সালে মার্কিন গণমাধ্যম লরেনকে পাঠানো জেফ বেজোসের কিছু ব্যক্তিগত বার্তা ফাঁস করে দেয়। এর মধ্য দিয়ে মূলত এই জুটির সম্পর্ক সামনে চলে আসে।ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরুর দিন বলেছিলেন, অনেক বছর পর এই প্রথম সংসদীয় অধিবেশনের আগে বিদেশি স্ফুলিঙ্গ দেখা গেল না। এই মন্তব্যের...
খাল সংস্কার কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে খালের পাড় থেকে খননযন্ত্র পর্যন্ত ‘লালগালিচা’ বিছানোর ব্যাখ্যা দিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। তারা বলছে, এতে কোনো ধরনের...