বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ২১ জন বিশিষ্ট নাগরিককে একুশে পদক দিচ্ছে সরকার। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আইরীন ফারজানা স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মঙ্গলবার বিকেলে আসে এই ঘোষণা।
এ বছর ভাষা আন্দোলনে একুশে পদক পেয়েছেন আশরাফুদ্দীন আহমেদ (মরণোত্তর), বীর মুক্তিযোদ্ধা হাতেম আলী মিয়া (মরণোত্তর), জালাল উদ্দীন খাঁ (মরণোত্তর)।
ভাষা ও সাহিত্যে একুশে পদক পেয়েছেন কবি রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (মরণোত্তর); বাংলাদেশ কবিতা পরিষদের সভাপতি ড. মুহাম্মদ সামাদ, ছড়াকার লুৎফুর রহমান রিটন ও কবি মিনার মনসুর।
সংগীতে একুশে পদক পেয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণী ঘোষ (সংগীত), বিদিত লাল দাস (মরণোত্তর), এন্ড্রু কিশোর (মরণোত্তর), শুভ্র দেব।
অভিনয়ে একুশে পদক পাচ্ছেন ডলি জহুর ও এম এ আলমগীর। আবৃত্তিতে খান মোহাম্মদ মোস্তফা ওয়ালিদ (শিমুল মুস্তাফা) ও রূপা চক্রবর্তী একুশে পদক পেয়েছেন।
নৃত্যকলায় একুশে পদক পেয়েছেন শিবলী মোহাম্মদ।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ ও আর্কাইভিংয়ের জন্য কাউসার চৌধুরী ও চিত্রকলায় শাহজাহান আহমেদ বিকাশ একুশে পদক পেয়েছেন।
শিক্ষায় অবদানের জন্য অধ্যাপক ড. জিনবোধি ভিক্ষু; সমাজসেবায় অবদানের জন্য মো. জিয়াউল হক ও রফিক আহমদ একুশে পদক পাচ্ছেন।