যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবলে মেসি ম্যাজিক যেন থামছেই না। প্রত্যেক ম্যাচেই চোখ জুড়ানো পারফরম্যান্স উপহার দিচ্ছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী এই তারকা। যুক্তরাষ্টের মাটিতে নেমেই একের পর এক ম্যাচ রাঙিয়েছেন তিনি। প্রতি ম্যাচেই পেয়েছেন গোলের দেখা।
লিগস কাপের ফাইনালেও এর ব্যতিক্রম নয়। তার একমাত্র গোলেই নাসভিলের বিপক্ষে নির্ধারিত সময়ে ১-১ সমতা থাকার পর ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। এরপর ২২ পেনাল্টির রোমাঞ্চকর শুট-আউটে শেষ পর্যন্ত ১০-৯ ব্যবধানে শিরোপা জেতে মেসির ইন্টার মায়ামি। এটিই যুক্তরাষ্ট্রে মেসি ও তার দলের প্রথম শিরোপা।
নাসভিলের ঘরের মাঠ জিওডিস পার্ক স্টেডিয়ামে ম্যাচের ২৩ মিনিটেই মেসির গোলে লিড নেয় মায়ামি। একক দক্ষতায় বাঁ পায়ের বাকানো শটে দুর্দান্ত গোল করেন এই আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। এ নিয়ে ৭ ম্যাচ ১০ গোল করে শীর্ষ গোলদাতা হিসেবেই লিগস কাপ শেষ করলেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা।
বিরতি থেকে ফিরে ৫৭ মিনিটে নাসভিলকে সমতায় ফেরান দলটির হাইতিয়ান ফরোয়ার্ড ফাফা পিকল্ট। এরপর ১-১ ব্যবধানে শেষ হয় খেলার ৯০ মিনিট। অতিরিক্ত সময়েও অবিচ্ছিন্ন করা যায়নি দুই দলকে। তাই আশ্রয় নিতে হয় টাইব্রেকারের
পেনাল্টি শ্যুট আউটেও কেউ কাউকে ছাড়ার পাত্র নয়। স্পটকিক থেকে মায়ামির হয়ে প্রথম শটেই বল জালে ফেলেন মেসি। প্রথম শটে গোল পায় নাসভিলেও, তবে দ্বিতীয় শটে মিস করে তারা। টানা চার শটে গোলের দেখা পাওয়া মায়ামি হোঁচট খায় পঞ্চম শটে গিয়ে। মিস করে বসেন ভিক্টর উল্লোয়া। এরপর খেলা গিয়ে ঠেকে ১১তম শটে। যেখানে নাসভিলের গোলরক্ষকের শট ঠেকিয়ে দেন ড্রেক ক্যালেন্ডার। যার ফলে নিজেদের ইতিহাসে প্রথম শিরোপা জয়ের উল্লাসে মাতে মায়ামি।
ব্যক্তিগতভাবে আরও অনন্য এক রেকর্ড গড়েছেন তিনি। লিগস কাপ জিতে সর্বোচ্চ শিরোপা জয়ের রেকর্ডে ছাড়িয়ে গেছেন সাবেক সতীর্থ দানি আলভেসকে। এটি তার পেশাদার ফুটবল ক্যারিয়ারের ৪৪তম শিরোপা।
সাকিব আল হাসান, মুস্তাফিজুর রহমান, সৌম্য সরকার টি২০ দলের নিয়মিত খেলোয়াড়। জিম্বাবুয়ে সিরিজে না খেললেও বিশ্বকাপে এ তিনজনের কারোই যাওয়া আটকাবে না। তবু বিসিবির...
টেকনাফের উপজেলা চেয়ারম্যান ও যুবলীগ সভাপতি নুরুল আলমকে ফাঁকা গুলি করে মারধরের চেষ্টাসহ হুমকি দিয়েছেন উখিয়া-টেকনাফ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি। এমন...