সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে খন্দকার আল মঈন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলা সদর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে টংকাবতি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে র্যাব। সেখান থেকে প্রশিক্ষণ কমান্ডার কুমিল্লার মো. দিদার হোসেন ওরফে চম্পাই (২৫), নারায়ণগঞ্জের আল আমিন সর্দার (২৯), ঢাকার কামরাঙ্গীরচরের সাইনুন ওরফে রায়হান, সিলেটের বিয়ানিবাজারের তাহিয়াত চৌধুরী ওরফে পাভেল (১৯), সিলেটের শাহপরানের লোকমান মিয়া (২৩), কুমিল্লার লাকসামের ইমরান হোসেন ওরফে সাইতোয়াল (৩৫), ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরের আমির হোসেন (২১), বরিশাল সদরের আরিফুর রহমান ওরফে লাইলেং (২৮) ও ময়মনসিংহের ফুলপুরের শামীম মিয়া ওরফে বাকলাইকে (২৪) গ্রেপ্তার করা হয়।
এই র্যাব কর্মকর্তা বলেন, অভিযানে জঙ্গিরা পাহাড়ে টিকতে না পেরে কয়েকটি গ্রুপে ভাগ হয়ে পাইন্দুখাল দুর্নীবারপাড়া, ওয়াইজংশন ও চিম্বুক ১৬ মাইল হয়ে টংকাবতিতে আশ্রয় নিয়েছে। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সদস্যরা তাদের পথ দেখিয়ে টংকাবতিতে নিয়ে এসেছে। গ্রেপ্তার জঙ্গিরা কেএনএফের গোপন আস্তানায় প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্য অনুযায়ী বান্দরবানের রুমা, রোয়াংছড়ি, থানচি ও বান্দরবান সদর উপজেলার টংকাবতি থেকে এ পর্যন্ত ৩৬ জন শারক্বীয়া জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।