প্রোগ্রামে যা যা থাকবে
*কার্বন নির্গমন হ্রাস করে এমন প্রচেষ্টা করা, একটা মাপকাঠি নির্দিষ্ট করা।
*প্রযুক্তি, সক্রিয়তা, অনুষ্ঠান, নীতি, প্রাকৃতিক সমাধান বা অন্যান্য প্রচেষ্টার মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব হ্রাস করা।
*জলবায়ু মোকাবিলার পদক্ষেপ নিতে সম্প্রদায়ের মধ্যে বা বিশ্বজুড়ে ব্যক্তিদের ক্ষমতায়ন।
*জলবায়ু পরিবর্তন-সম্পর্কিত প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাব হ্রাস এবং স্থিতিস্থাপকতা জোরদার করার জন্য পরিকল্পনা ও কৌশল তৈরি।
*দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক অর্থনীতির কারণে যারা পিছিয়ে আছে, তাদের জন্য শিক্ষা, দক্ষতা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি।
*মেধার ঘাটতি আছে, এমন এলাকাসহ ভবিষ্যত কর্মশক্তির জন্য প্রস্তুত করতে দক্ষতা বিকাশ বা শেখার সুযোগ।
*উদ্যোক্তাদের উৎসাহ প্রদান, নতুন ধরনের কর্মসংস্থান সৃষ্টি বা কর্মসংস্থানের ঐতিহ্যগত বাধা অতিক্রম করার সুযোগ।
সুযোগ-সুবিধা
এই স্কলারশিপের আওতায় শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ খরচ বহন করা হবে। এর মধ্যে রয়েছে—চলতি বছরের ২ থেকে ৫ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যের বেলফাস্টে অনুষ্ঠেয় দ্য ওয়ান ইয়াং ওয়ার্ল্ড সামিটে অংশ নেওয়ার সুযোগ। নিজ দেশ থেকে বিমানে যাওয়া–আসার খরচ। সম্মেলনের সময় হোটেলে থাকার ব্যবস্থা। সম্মেলনের সময় ক্যাটারিং, সকালের নাশতা, দুপুর ও রাতের খাবারের ব্যবস্থা।
যোগ্যতা
১. আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
২. চলতি বছরের ২ থেকে ৫ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যের বেলফাস্টে অনুষ্ঠেয় দ্য ওয়ান ইয়াং ওয়ার্ল্ড সামিটে সার্বক্ষণিক থাকার মানসিকতা থাকতে হবে।
৩. ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য প্রমাণিত প্রতিশ্রুতি থাকতে হবে।
৪. নেতৃত্বের দক্ষতা থাকতে হবে।
৫. স্থানীয় ও বৈশ্বিক বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।
৬. জলবায়ু ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ বা শিক্ষা এবং দক্ষতাভিত্তিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য প্রভাবশালী ও উদ্ভাবনী সমাধান তৈরির রেকর্ড থাকতে হবে।
আবেদন যেভাবে
আগ্রহী প্রার্থীদের ওয়ান ইয়াং ওয়ার্ল্ডের ওয়েবসাইটের এই লিংকে গিয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে Apply Now-এ ক্লিক করে আবেদন করতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ জানুয়ারি ২০২৩।