ইসরাককে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া পথচারীদের একজন মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ইসরাক রক্তাক্ত অবস্থায় সড়কে পড়ে ছিলেন। তাঁকে পড়ে থাকতে দেখে লোকজন ভিড় করেন। কিন্তু কেউ তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিচ্ছিলেন না। কেউ আবার মুঠোফোনে ভিডিও করছিলেন, ছবি তুলছিলেন। পরে তিনিসহ কয়েক পথচারী তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান।
ছোট ভাই ইফতেখার হোসেন জানান, গতকাল রাতে গুলশানের নিকেতনে বন্ধুর বাসায় যাওয়ার কথা বলে ইসরাক বের হয়েছিলেন। তিনি ভুলে বাসায় তাঁর মুঠোফোনটি রেখে গিয়েছিলেন। রাতে তাঁর মুঠোফোনে ফোন এলে তাঁরা দুর্ঘটনার খবর পান।
ইসরাক সপরিবার রাজধানীর ওয়ারীর ৮ নম্বর গুপি কিষান লেনে থাকতেন। তাঁর বাবা মো. ইমরান হোসেন। বাবার কেমিক্যালের ব্যবসা দেখতেন ইসরাক। তিন ভাইয়ের মধ্যে তিনি দ্বিতীয় ছিলেন।