এই আহ্বান জানিয়ে সংগঠনগুলো আজ শুক্রবার একটি খোলাচিঠি দিয়েছে। সংগঠনগুলো হলো ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা অ্যাকসেস নাউ, আফ্রিকান ফ্রিডম অব এক্সপ্রেশন এক্সচেঞ্জ (এএফইএক্স), আফ্রিকান ফ্রিডম অব ইনফরমেশন সেন্টার (এএফআইসি), আফ্রিকা ওপেন ডেটা অ্যান্ড ইন্টারনেট রিসার্চ ফাউন্ডেশন, আর্টিকেল নাইনটিন, আর্টিকেল নাইনটিন সাউথ এশিয়া, সেন্টার ফর কমিউনিটি এমপাওয়ারমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (মালাওই), সেন্টার ফর মিডিয়া স্টাডিজ অ্যান্ড পিসবিল্ডিং (সিইএমইএসপি), কমন কজ জাম্বিয়া, ইন্টারন্যাশনাল প্রেস সেন্টার (আইপিসি), জেসিএ–নেট (জাপান), কিজিজি ইতু (কেনিয়া), মানুষিয়া ফাউন্ডেশন, মিডিয়া ফাউন্ডেশন ফর ওয়েস্ট আফ্রিকা (এমএফডব্লিউএ), অফিস অব সিভিল ফ্রিডম, পেন আমেরিকা, উজুয়ারিয়স ডিজিটালস, ইউটনেস, উইকিমিডিয়া উগান্ডা, ওমেন অব উগান্ডা নেটওয়ার্ক। সংগঠনগুলোর পরিচয়ে বলা হয়েছে, কিপইটঅন জোটের সদস্য এই সংগঠনগুলো ১০৫টি দেশে ইন্টারনেট সেবা অব্যাহত রাখার বিষয়ে কাজ করে থাকে। এই জোটের সদস্য ২৮০টি।
চিঠিতে বলা হয়েছে, গত কয়েক সপ্তাহে বাংলাদেশে মানবাধিকার সুস্পষ্টভাবে লঙ্ঘিত হয়েছে এবং ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর সঙ্গে বিরোধী দলের চলমান বিক্ষোভ এবং আসন্ন ১০ ডিসেম্বের সমাবেশের সম্পর্ক রয়েছে।
ওই খোলা চিঠিতে বাংলাদেশে ইন্টারনেট সেবা নিরবচ্ছিন্ন রাখার আহ্বান জানিয়ে বিক্ষোভের সময় মৌলিক অধিকার নিশ্চত করার বিষয়েও জোর দিয়েছে সংগঠনগুলো। সংগঠনগুলো বলেছে, মানবধিকার রক্ষায় অব্যাহত, নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য ইন্টারনেট সেবার ব্যবস্থা করা জরুরি।