মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনী কতটা নিষ্ঠুর, নির্মম ছিল, তা স্মৃতিসৌধে এলে বোঝা যায়। বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে সুপরিকল্পিতভাবে জাতির মেধাবী সন্তানদের হত্যা করা হয়েছিল। খুনিরা মনে করেছিল, বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও যেন দেশটা মেধাশূন্য থাকে, এ রাষ্ট্র যাতে ব্যর্থ রাষ্ট্র হয়।
আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ ব্যক্তি শহীদ হয়েছেন। সমাজে সবাই বুদ্ধিজীবী হন না। শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা করতে জাতীয়ভাবে কমিটি করা হয়েছে। একটি তালিকা করা হয়েছে। শতাধিক নতুন আবেদন পাওয়া গেছে। আশা করছি, ২৬ মার্চ, মহান স্বাধীনতা দিবসের মধ্যেই শহীদ বুদ্ধিজীবীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ করতে পারব।
জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধ করা জাতির দাবি বলে মন্তব্য করেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী। তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে। স্বাধীন বাংলাদেশে জামায়াতের রাজনীতি করার অধিকার থাকতে পারে না। এখনো রাজাকারদের দোসররা বাংলাদেশে সক্রিয়।