৬১ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ৭০ রান করা জাওয়াদ ফিরেছেন তৃতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে দলকে ১২৯ রানে রেখে। এরপর দলের হাল ধরেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহ ও রিজান হোসেন। দুজনেই ফিফটি পেয়েছেন, করেছেন সমান ৬৩ রান।
৫৫ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৩ রান করেন রিজান হোসেন। সমান রান করতে ৭৬ বল খেলেছেন আবদুল্লাহ, মেরেছেন ৭টি চার। শেষ দিকে ফরিদ হাসান ২১ বলে ১৬ ও দেবাশিস সরকার ১৪ বলে ১৮ রান করে অপরাজিত থাকেন।
রান তাড়ায় নামা দক্ষিণ আফ্রিকান যুবাদের ৫ রানের মধ্যে ২ উইকেট তুলে নেন পেসার ইকবাল হোসেন। রানের খাতা খোলার আগেই জরিখ ফন শালক্ভিক সামিউন বশিরের হাতে ক্যাচ দেন। ইকবাল দ্বিতীয় উইকেট পেয়ে যান আরমান মানাককে বোল্ড করে। এরপর ৩৭ রানের জুটি গড়েন ড্যানিয়েল বসম্যান ও মুহাম্মদ বুলবুলিয়া।
এবার ৩৭ বলে ১৭ করা ড্যানিয়েল বসম্যানকে ফিরতি ক্যাচ নিয়ে ফেরান পেসার রিজান। প্রোটিয়াদের বিপদ বাড়ে জেসন রোলস মাথায় আঘাত পেয়ে কনকাশন বদলি হলে। তাঁর জায়গায় নামা ভিহান প্রিটোরিয়াস ৯ বলে ৬ রান করে স্বাধীন ইসলামের বলে এলবিডব্লু হন।

প্রোটিয়াদের হয়ে এরপর একাই লড়েছেন মোহাম্মদ বুলবুলিয়া। ৪ চার ও ৩ ছক্কায় ৭৯ বলে ৭২ রান করে বুলবুলিয়া ফিরেছেন শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে। বাংলাদেশের যুবাদের হয়ে ৭ ওভারে ২৬ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন ইকবাল।
১৯ জুলাই দ্বিতীয় এবং ২২ জুলাই তৃতীয় ওয়ানডে খেলবে দুই দল।