জাতীয়ভাবে গণহত্যা দিবসে আজ শনিবার রাত ১০টা ৩০ থেকে ১০টা ৩১ মিনিট পর্যন্ত প্রতীকী ব্ল্যাক আউট কর্মসূচি পালিত হয়েছে। তবে কেপিআই এবং জরুরি স্থাপনাগুলো এর আওতামুক্ত ছিল। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আহ্বানে জাতীয়ভাবে গণহত্যা দিবসে প্রতীকী এই কর্মসূচি পালিত হয়।
এদিন সকাল সাড়ে ৯টায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে গণহত্যা দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সারা দেশে গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গীতিনাট্য এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এ ছাড়া স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসাসহ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কণ্ঠে ২৫ মার্চ গণহত্যার স্মৃতিচারণা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকাসহ সব সিটি করপোরেশনের মিনিপোলগুলোয় গণহত্যার ওপর দুর্লভ আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হয়।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দেশের সব মসজিদে বিশেষ মোনাজাত এবং অন্য উপাসনালয়গুলোয় প্রার্থনা করা হয়। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসেও দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে কর্মসূচি পালন করা হয়।