সপ্তাহজুড়ে কমেছে বেশকিছু মুদ্রার দর

0
7

আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনদিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পাচ্ছে পাল্লা দিয়ে। বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। সবশেষ সপ্তাহজুড়ে যেমন কিছু মুদ্রা স্থিতিশীল ছিল, আবার দামে উত্তরণ-অবনমনও হয়েছে অনেক মুদ্রায়। চলতি সপ্তাহে মার্কিন ডলারের দাম কমেছে কিছুটা। অপরদিকে, স্থিতিশীল বেশিরভাগ মুদ্রার বিনিময়মূল্য।

গত সপ্তাহের তুলনায় মার্কিন ডলারের দাম প্রায় ৩০ পয়সার মতো কমেছে। তবে ইউরো ছাড়া তেমন কোনো পরিবর্তন ছিলোনা, কমেছে বেশিরভাগ মুদ্রার বিনিময় দর।

এনসিসি ব্যাংকের তথ্যমতে সর্ব্বোচ্চ ১২২ টাকা ৫০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে। তবে বৃহস্পতিবার এই মুদ্রাটি লেনদেন হয়, সর্বোনিম্ন ১২২ টাকা ৪০ পয়সায়।

তবে সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় ২ টাকার মতো বেড়েছে পাউন্ড। পাউন্ড লেনদেন হয় সর্বোচ্চ ১৬৮ টাকা ৬৬ পয়সায়। সর্বনিম্ন দর ছিলো ১৬৭ টাকা ০৭ পয়সায়।

ইউরো সর্বোচ্চ ১৪৫ টাকা ৪১ পয়সা দরে বিনিময় হয়। সর্বনিম্ন দর ছিলো রোববার ১৪৪ টাকা ৫১ পয়সা। পরিবর্তন ছিল অস্ট্রেলিয়ান ডলারের বিনিময়মূল্যে। সর্ব্বোচ্চ দর ছিল ৮০ টাকা ১৭ পয়সা। ৭৯ টাকা ৯১ পয়সা সর্ব্বনিম্ন ছিল এই মুদ্রাটি। আর সপ্তাহজুড়েই ২৮ থেকে ২৯ টাকার মধ্যেই লেনদেন হয়েছে মালয়েশিয়ান রিঙ্গিতের দরে।

বেড়েছে সিঙ্গাপুর ডলারের দর। বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ ৯৭ টাকা ৯০ পয়সায় হাতবদল হয় মুদ্রাটি। রোববার সর্বনিম্ন দর ছিলো ৯৬ টাকা ৯০পয়সা।

তেমন পরিবর্তন ছিল না সৌদি রিয়ালের দরে। ৩২ টাকার মধ্যই লেনদেন হয়েছে। আর ভারতীয় রুপির জন্য গুনতে হয়েছে সর্বোচ্চ ১ টাকা ৪৪ পয়সা।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.