রাজধানীর বেইলী রোডের বহুতল ভবনে লাগা আগুনে এখন পর্যন্ত ৪৬ জন মারা গেছেন। এরমধ্যে ৪০ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৩৫ জনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
শুক্রবার সকাল ১১টা পর্যন্ত ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল থেকে এসব মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। ঢাকা জেলা প্রশাসকের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এ কে এম হেদায়েতুল ইসলাম এসব তথ্য জানান।
হস্তান্তর করা ২৭ জনের পরিচয় জানা গেছে। তারা হলেন-
১। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মৃত মো. জহিরুল ইসলামের ছেলে আশরাফুল ইসলাম (২৫)
২। ঢাকার বংশালের মো. মোসলেমের ছেলে মো. নুরুল ইসলাম (৩২)
৩। ঢাকার প্রাণ নাথ রায়ের মেয়ে পপি রায় (৩৩)
৪। ঢাকার যাত্রাবাড়ীর শিপন পোদ্দারের মেয়ে সম্পূর্ণা পোদ্দার (১২)
৫। কুমিল্লার এম এ এইচ গোলাম মহিউদ্দিনের মেয়ে জান্নাতিন তাজরিন
৬। ঢাকার পুরানা পল্টনের মো. আলীর মেয়ে নাজিয়া আক্তার (৩১)
৭। ঢাকার পুরানা পল্টনের সায়েক আহমেদের ছেলে আরহান মোস্তাক আহমেদ (৪৬)
৮। ঢাকার মতিঝিলের কবির খানের ছোট মেয়ে মাইশা কবির মাহি (২১)
৯। কবির খানের বড় মেয়ে মেহেরা কবির দোলা (২৯)
১০। ঢাকার মতিঝিলের জয়ন্ত কুমার পোদ্দারের স্ত্রী পম্পা সাহা (৪৭)
১১। মাদারীপুরের জাকির শিকদারের ছেলে মো. জিহাদ হোসেন (২২)
১২। মৌলভীবাজারের ফজলুর রহমানে ছেলে সাংবাদিক আতাউর রহমান শামীম (৬৩)
১৩। যশোরের মো. কবির হোসেনের ছেলে মো কামরুল হাবিব রকি (২০)
১৪। টাঙ্গাইলের মোয়াজ্জেম মিয়ার ছেলে মেহেদী হাসান (২৭)
১৫। কুমিল্লার লালমাইয়ের কোরবান আলীর মেয়ে ফৌজিয়া আফরিন রিয়া (২২)
১৬। কুমিল্লা সদরের আব্দুল কুদ্দুসের মেয়ে নুসরাত জাহান মিশু (১৯)
১৭। ঢাকার হাতিরঝিলের সৈয়দ মোবারকের মেয়ে ফাতিমাতুজ জোহরা (১৬)
১৮। মোবারক হোসেনের ছেলের সৈয়দ আব্দুল্লাহ (৮)
১৯। একই পরিবারের মুন্সি বাহারউদ্দিনের মেয়ে স্বপ্না আক্তার
২০। মুন্সিগঞ্জের মো আওলাদ হোসেনের মেয়ে জারিম তাসনিম প্রিয়তি (২০)
২১। নারায়ণগঞ্জর মো. আমজাদ হোসেনের ছেলে শান্ত হোসেন (২৩)
২২। ভোলার মইনুল হকের ছেলে দিদারুল হক (২৩)
২৩। ঢাকা হাতিরঝিলের সৈয়দ আবুল কাশেমের ছেলে সৈয়দ মোবারক (৪৮)
২৪। হবিগঞ্জর উত্তর কুমার রায়ের স্ত্রী রুবি রায় (৪৮)
২৫। একই পরিবারের প্রিয়াংকা রায় (১৮)
২৬। ঝালকাঠির দিপেশের পুতে তুষার হাওয়ালদার (২৬)
২৭। ঢাকা শান্তিনগরের ইসমাইল গাজীর ছেলে জুয়েল গাজী (৩০)