চিকিৎসকেরা বলছেন, সুস্থ কারও ক্যানডিডা অরিসে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি কম। তবে যাঁদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল অথবা ভেন্টিলেটর বা ক্যাথেটারের মতো ডিভাইস ব্যবহার করেন, তাঁরা সংক্রমিত হলে গুরুতর অসুস্থ বা মৃত্যুর ঝুঁকি আছে। যাঁরা আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের বেশির ভাগের শরীরে ছত্রাকের ওষুধ কাজ করে না।
এ কারণেই ‘ক্যানডিডা অরিস’ ছত্রাককে ‘আর্জেন্ট অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স থ্রেট’ হিসেবে বর্ণনা করছে সিডিসি। ইতিমধ্যে ছত্রাকটিতে সংক্রমিত হয়ে অনেক রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এ ছাড়া বয়োজ্যেষ্ঠ রোগীরা প্রবীণদের জন্য বিশেষায়িত চিকিৎসাকেন্দ্রে ভর্তি আছেন।
সিডিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ছত্রাকটিতে সংক্রমিত হয়ে তিন রোগীর অবস্থা সংকটাপন্ন হয়। তাঁদের একজন মারা গেছেন। সিডিসির এই প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে অ্যানালস অব ইন্টারনাল মেডিসিন নামের একটি জার্নালে। তাতে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবার ক্যানডিডা অরিসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছিল। এরপর কয়েক বছর সংক্রমণের তথ্য ছিল না। তবে ২০২১ ও ২০২২ সালে ছত্রাকটির সংক্রমণ দ্রুত বাড়তে শুরু করে।