হেলিকপ্টারে ভান্ডারিয়া, ছেলেকে নিয়ে মায়ের বাড়িতে পরীমনি

0
123
আট মাস হতে চলা পরীমনির সন্তান রাজ্যর মুখেভাত দেওয়া উপলক্ষে গত মাসে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন তিনি। ছয় মাস বয়স থেকে রাজ্যকে কী কী খাওয়াচ্ছেন, সে ব্যাপারে চিকিৎসকেরও পরামর্শ নিয়েছেন পরী। পয়লা ফাল্গুন ও ভালোবাসা দিবসে সন্তানের মুখেভাতের আয়োজন করেন পরীমনি ও রাজ দম্পতি।পরীমনির সৌজন্যে

কয়েকটা দিন সেখানে কাটাতে চান। পারিবারিক কিছু কাজ আছে। সেসব সেরে খুব শিগগির সন্তানকে নিয়ে আবার ঢাকায় ফিরবেন পরীমনি।

কয়েকটা দিন সেখানে কাটাতে চান। পারিবারিক কিছু কাজ আছে। সেসব সেরে খুব শিগগির সন্তানকে নিয়ে আবার ঢাকায় ফিরবেন পরীমনি।
পরীমনির সৌজন্যে

হেলিকপ্টারে চড়ে শুক্রবার সকালে পরীমনি ভান্ডারিয়ার সিংহখালীতে যান। জানালেন, ‘সারাটা পথ উনি (রাজ্য) ঘুমিয়ে কাটিয়েছেন। ওঠে মনে হয় ২-৩ মিনিট চোখটা খোলা ছিল, তারপর আমার কানের দুল নিয়ে খেলতে খেলতে আবার ঘুম।’

হেলিকপ্টারে চড়ে শুক্রবার সকালে পরীমনি ভান্ডারিয়ার সিংহখালীতে যান। জানালেন, ‘সারাটা পথ উনি (রাজ্য) ঘুমিয়ে কাটিয়েছেন। ওঠে মনে হয় ২-৩ মিনিট চোখটা খোলা ছিল, তারপর আমার কানের দুল নিয়ে খেলতে খেলতে আবার ঘুম।’ 
পরীমনির সৌজন্যে

পরীমনি জানান, রাজ্যের জন্য একটা ছবির অ্যালবাম বানাচ্ছেন তিনি। বললেন, ‘জন্মের প্রথম দিন থেকে যত ছবি আছে রাজ্যের এবং সামনে আরও যত ছবি তুলব, সব ছবি নিয়ে একটা বড় অ্যালবাম করব। রাজ্য বড় হয়ে দেখবে, ছবিতে তার জন্ম থেকে বড় হয়ে ওঠার দিনগুলো। সে সময় হয়তো অনেক মজা পাবে সে।’

পরীমনি জানান, রাজ্যের জন্য একটা ছবির অ্যালবাম বানাচ্ছেন তিনি। বললেন, ‘জন্মের প্রথম দিন থেকে যত ছবি আছে রাজ্যের এবং সামনে আরও যত ছবি তুলব, সব ছবি নিয়ে একটা বড় অ্যালবাম করব। রাজ্য বড় হয়ে দেখবে, ছবিতে তার জন্ম থেকে বড় হয়ে ওঠার দিনগুলো। সে সময় হয়তো অনেক মজা পাবে সে।’ 
পরীমনির সৌজন্যে

রাজ্যকে নিয়েই এখন পরীমনির যত ব্যস্ততা। রাজ্যের সঙ্গেই যেন পরী তাঁর জীবনের শিডিউল মিলিয়ে নিয়েছেন। বললেন, ‘একটি টেবিলঘড়ি সামনে থাকে। বাবু যখন ঘুমায়, আমিও তখন ঘুমাই। বাবু যখন জাগে, আমিও জাগি। কখন ভোর ছয়টা, কখন সন্ধ্যা ছয়টা, কিছুই বুঝে উঠতে পারি না। ২৪ ঘণ্টাই তার সঙ্গে সময় কাটে আমার। সবার দোয়ায় খুব সুন্দর, সুস্থতার মধ্য দিয়েই আমার সন্তান বেড়ে উঠছে।’

রাজ্যকে নিয়েই এখন পরীমনির যত ব্যস্ততা। রাজ্যের সঙ্গেই যেন পরী তাঁর জীবনের শিডিউল মিলিয়ে নিয়েছেন। বললেন, ‘একটি টেবিলঘড়ি সামনে থাকে। বাবু যখন ঘুমায়, আমিও তখন ঘুমাই। বাবু যখন জাগে, আমিও জাগি। কখন ভোর ছয়টা, কখন সন্ধ্যা ছয়টা, কিছুই বুঝে উঠতে পারি না। ২৪ ঘণ্টাই তার সঙ্গে সময় কাটে আমার। সবার দোয়ায় খুব সুন্দর, সুস্থতার মধ্য দিয়েই আমার সন্তান বেড়ে উঠছে।’ 
পরীমনির সৌজন্যে

এদিকে শুটিং ফ্লোরের সময় মিস করলেও কাজে ফিরতে তাড়া নেই পরীর। তিনি বললেন, ‘একসময় তো কাজ করবই। তবে কাজে ফিরতে আমার কোনো তাড়াহুড়ো নেই। কারণ, রাজ্য আমার জীবন। তাকে রেখে তো আমি এখনই কাজে ফিরতে পারব না। যখন উপযুক্ত সময় মনে হবে, তখনই ফিরব। আমার ইচ্ছা আছে, আরও ছয় মাস পর জিমে ভর্তি হব। নিজেকে ঠিকঠাক করে, উপযুক্ত হয়েই কাজে ফিরব।’

এদিকে শুটিং ফ্লোরের সময় মিস করলেও কাজে ফিরতে তাড়া নেই পরীর। তিনি বললেন, ‘একসময় তো কাজ করবই। তবে কাজে ফিরতে আমার কোনো তাড়াহুড়ো নেই। কারণ, রাজ্য আমার জীবন। তাকে রেখে তো আমি এখনই কাজে ফিরতে পারব না। যখন উপযুক্ত সময় মনে হবে, তখনই ফিরব। আমার ইচ্ছা আছে, আরও ছয় মাস পর জিমে ভর্তি হব। নিজেকে ঠিকঠাক করে, উপযুক্ত হয়েই কাজে ফিরব।’ 
পরীমনির সৌজন্যে

সন্তান পেটে আসার পর থেকে কয়েকটি সিনেমার শুটিং শেষ করতে পারেননি পরীমনি। তবে ছবিগুলোর পরিচালক, প্রযোজকদের কাছে কৃতজ্ঞ তিনি। পরী বলেন, ‘লম্বা সময় পার হতে চলল, আমার কারণে কিছু কাজের শুটিং আটকে আছে। তারপরও পরিচালকেরা আমাকে সহযোগিতা করছেন। তাঁরা আমাকে বলেছেন, সুস্থ স্বাভাবিক হয়েই যেন আমি শুটিংয়ে ফিরি। এ ব্যাপারে তাঁদেরও কোনো তাড়া নেই।’

সন্তান পেটে আসার পর থেকে কয়েকটি সিনেমার শুটিং শেষ করতে পারেননি পরীমনি। তবে ছবিগুলোর পরিচালক, প্রযোজকদের কাছে কৃতজ্ঞ তিনি। পরী বলেন, ‘লম্বা সময় পার হতে চলল, আমার কারণে কিছু কাজের শুটিং আটকে আছে। তারপরও পরিচালকেরা আমাকে সহযোগিতা করছেন। তাঁরা আমাকে বলেছেন, সুস্থ স্বাভাবিক হয়েই যেন আমি শুটিংয়ে ফিরি। এ ব্যাপারে তাঁদেরও কোনো তাড়া নেই।’ 
পরীমনির সৌজন্যে

আট মাস হতে চলা পরীমনির সন্তান রাজ্যর মুখেভাত দেওয়া উপলক্ষে গত মাসে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন তিনি। ছয় মাস বয়স থেকে রাজ্যকে কী কী খাওয়াচ্ছেন, সে ব্যাপারে চিকিৎসকেরও পরামর্শ নিয়েছেন পরী। পয়লা ফাল্গুন ও ভালোবাসা দিবসে সন্তানের মুখেভাতের আয়োজন করেন পরীমনি ও রাজ দম্পতি।

আট মাস হতে চলা পরীমনির সন্তান রাজ্যর মুখেভাত দেওয়া উপলক্ষে গত মাসে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন তিনি। ছয় মাস বয়স থেকে রাজ্যকে কী কী খাওয়াচ্ছেন, সে ব্যাপারে চিকিৎসকেরও পরামর্শ নিয়েছেন পরী। পয়লা ফাল্গুন ও ভালোবাসা দিবসে সন্তানের মুখেভাতের আয়োজন করেন পরীমনি ও রাজ দম্পতি।
পরীমনির সৌজন্যে

রাজ্যকে তাঁর জীবনের আশীর্বাদ বলে মনে করেন পরীমনি, ‘এত লক্ষ্মী আমার ছেলেটি। কোনো প্যারা দেয় না। কোনো কিছুতেই জ্বালায় না। আমার কোলে সে খুব আরাম পায়। বাড়িতে কোনো আত্মীয়স্বজন এলে বুঝতেই পারে না যে ঘরে একটা বাচ্চা আছে। এটি আমার জন্য আশীর্বাদ।’

রাজ্যকে তাঁর জীবনের আশীর্বাদ বলে মনে করেন পরীমনি, ‘এত লক্ষ্মী আমার ছেলেটি। কোনো প্যারা দেয় না। কোনো কিছুতেই জ্বালায় না। আমার কোলে সে খুব আরাম পায়। বাড়িতে কোনো আত্মীয়স্বজন এলে বুঝতেই পারে না যে ঘরে একটা বাচ্চা আছে। এটি আমার জন্য আশীর্বাদ।’ 
পরীমনির সৌজন্যে

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.