আপিল শুনানিতে প্রথম ৩০ জনের মধ্যে ২২ প্রার্থীকে মনোনয়ন ফিরিয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্যে আট প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিলই থাকছে।
প্রথম ৩০ জনের মধ্যে যাঁরা মনোনয়নপত্র ফিরে পেয়েছেন তাঁরা হলেন টাঙ্গাইল-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ইউনুছ ইসলাম তালুকদার, যশোর-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম হাবিবুর রহমান, জামালপুর-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. জিয়াউল হক জিয়া, নোয়াখালী-২ আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী তালেবুজ্জামান, কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. নাসিরুল ইসলাম খান, যশোর-১ আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. আক্তারুজ্জামান, ফরিদপুর-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আরিফুর রহমান, খুলনা-৬ আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. শফিকুল ইসলাম মধু, চট্টগ্রাম-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুচ ছালাম, বরগুনা-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. খলিলুর রহমান, খুলনা-৪ আসনের তৃণমূল বিএনপির শেখ হাবিবুর রহমান, মেহেরপুর-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোখলেছুর রহমান, গোপালগঞ্জ-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. কবির মিয়া, রংপুর-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী বিশ্বনাথ সরকার, ঢাকা-২০ আসনের বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির মো. মিনহাজ উদ্দিন, ফরিদপুর-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদা বেগম, চট্টগ্রাম-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ শাহজাহান, মাদারীপুর-২ আসনের বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির প্রার্থী ইউসুফ আলী সুমন, চট্টগ্রাম-১৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মোতালেব, মুন্সিগঞ্জ-৩ আসনের বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের প্রার্থী মমতাজ সুলতান আহমেদ, যশোর-৩ আসনের জাকের পার্টির মো. মহিদুল ইসলাম ও ঢাকা-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. কামরুল হাসান।
প্রথম ৩০ জনের মধ্যে যাঁদের মনোনয়নপত্র বাতিলই থাকছে, তাঁরা হলেন টাঙ্গাইল-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী খন্দকার আহসান হাবিব, জামালপুর-২ আসনের জাকের পার্টির মো. আবদুল হালিম মণ্ডল, টাঙ্গাইল-১ স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ মাহমুদুল ইলাহ, মুন্সিগঞ্জ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সোহানা তাহমিনা, চট্টগ্রাম-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ ইমরান, ময়মনসিংহ-১০ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আবুল হোসেন, নেত্রকোনা-১ আসনের জাকের পার্টির প্রার্থী মো. ছমির উদ্দিন ও যশোর-৫ আসনের জাকের পার্টির প্রার্থী মো. হাবিবুর রহমান।