নাজমুলের ফিফটির পর জাকের–নাসুম
টসে জিতে ব্যাটিং নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন। প্রথম ম্যাচের বড় ধসের কথা মাথায় ছিল বলেই হয়তো শুরু থেকেই সতর্ক ছিলেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। চতুর্থ ওভারেই দলের ২৮ রানে তানজিদ হাসানকে হারানোর পর সেই সতর্কতা আরও বাড়ে।
সৌম্য সরকার ও নাজমুল হোসেন মিলে ব্যাট করতে থাকেন ধীরলয়ে। মাঝারি জুটিও গড়েন তাঁরা। সৌম্য দুটি করে চার ও ছয়ে ৪৯ বলে ৩৫ রান করে আউট হওয়ার আগে দ্বিতীয় উইকেটে নাজমুলের সঙ্গে মিলে তোলেন ৭১ রান। এরপর তৃতীয় উইকেটে মেহেদেী হাসান মিরাজকে সঙ্গে নাজমুল তোলেন ৫৩ রান।
দুটি ফিফটি জুটি হওয়ার পরও অবশ্য ধস আটকাতে পারেনি বাংলাদেশ। ৩২ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে কিছুটা এলোমেলো হয়ে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। ২ উইকেটে ১৫২ থেকে মিরাজ, হৃদয়, নাজমুল ও মাহমুদউল্লাহকে হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৬ উইকেটে ১৮৪ রান। নাজমুল ১১৯ বল খেলে আউট হয়েছেন ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৬ রান করে।
এই ধসের পর সপ্তম উইকেটে জাকের আলী ও নাসুম আহমেদের ৪১ বলে ৪৬ আর অষ্টম উইকেটে জাকের আলী ও তাসিক আহমেদের ১৪ বলে অবিচ্ছিন্ন ২২ রানের জুটিতে ৭ উইকেটে ২৫২ রান তুলতে পারে বাংলাদেশ। ওয়ানডে অভিষেকে সাত নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ১ চার ও ৩ ছয়ে ২৭ বলে অপরাজিত ২৭ রানের ইনিংস খেলেন জাকের। ১ চার ও ২ ছয়ে নাসুম করেন ২৪ বলে ২৫ রান।
খারাতে ৮ ওভার বোলিং করে ২৮ রানে নেন সর্বোচ্চ ৩ উইকেট। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন গজনফর ও রশিদ খান।