ওয়েইটের পর অধিনায়ক হিদার নাইটকেও দ্রুত হারায় ইংল্যান্ড। তাতে অবশ্য কোনো সমস্যা হয়নি। ইনিংসের শেষ বলে এসে আউট হওয়ার আগে উইকেটকিপার জোনস ৩১ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় করেন ৪৭ রান। পরে সিভার-ব্রান্ট ও জোনসের জুটিতে আসে ৪৮ বলে ৯৫ রান।
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ স্কোর
দল | স্কোর | ভেন্যু | প্রতিপক্ষ | সাল |
ইংল্যান্ড | ২১৩/৫ | কেপটাউন | পাকিস্তান | ২০২৩ |
দক্ষিণ আফ্রিকা | ১৯৫/৩ | ক্যানবেরা | থাইল্যান্ড | ২০২০ |
ভারত | ১৯৪/৫ | প্রভিডেন্স | নিউজিল্যান্ড | ২০১৮ |
অস্ট্রেলিয়া | ১৯১/৪ | সিলেট | আয়ারল্যান্ড | ২০১৪ |
অস্ট্রেলিয়া | ১৮৯/১ | ক্যানবেরা | বাংলাদেশ | ২০২০ |
নিশ্চিতভাবেই ইংল্যান্ড ব্যাটিংয়ের সবচেয়ে উজ্জ্বল দিক ছিলেন সিভার-ব্রান্ট। ওয়েইটের মতো তিনিও ফিফটি পূর্ণ করেন ২৯ বলে। ৪০ বলে ৮১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন এই ডানহাতি ব্যাটার, মানে স্ট্রাইক রেট ছিল ২০২.৫০। ইনিংসে ১২টি চার মারলেও ছক্কা ছিল মাত্র একটি। ৪০ বলের ইনিংসে সিভার-ব্রান্ট ডট খেলেছেন মাত্র একটি।
২০০-এর বেশি স্ট্রাইক রেটে ৮০ বা এর বেশি রান করেছেন—এমন ইনিংসে এত কম ছক্কার ঘটনা আছে আর মাত্র দুটি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এমন ঘটনা অবশ্য এই প্রথম।
২০১৯ সালে মালদ্বীপের বিপক্ষে বাংলাদেশের ফারজানা হক ৫৩ বলে ১১০ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছিলেন কোনো ছক্কা ছাড়াই, মেরেছিলেন ২০টি চার। গত বছর বাহরাইনের দীপিকা রাসাঙ্গিকা সৌদি আরবের বিপক্ষে করেছিলেন ৬৩ বলে অপরাজিত ১৬১ রানের ইনিংস। মেয়েদের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটিই সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। রাসাঙ্গিকা সে ইনিংসে ৩১টি চার মারলেও ছক্কা মারেননি একটিও! সে ম্যাচে বাহরাইন করেছিল ১ উইকেটে ৩১৮ রান, মেয়েদের টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড সেটিও।