বেলারুশের ভূমি ব্যবহার করে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে রাশিয়া আবারও হামলা চালাতে পারে বলে আশঙ্কা করছে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলো। এর মধ্যেই বেলারুশের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পুতিন দুইবার বৈঠক করলেন।
এর আগে বেলারুশে ‘ইস্কানদার ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা’এবং ‘এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা’ মোতায়েন করে রাশিয়া। বেলারুশ জানিয়েছে, যে উদ্দেশ্যে মোতায়েন করা হয়েছে, এগুলো তার জন্য পূর্ণভাবে প্রস্তুত হয়েছে।
পারমাণবিক বোমা ও ড্রোন বহনে সক্ষম ইস্কান্দার ক্ষেপণাস্ত্র ৫০০ কিলোমিটার (৩০০ মাইল) পর্যন্ত দূরের লক্ষ্যে আঘাত হানতে পারে। মিনস্ক থেকে ইউক্রেন ও রাশিয়ার বিভিন্ন এলাকায় আঘাত হানতে পারবে এসব ক্ষেপণাস্ত্র।
পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম কতগুলো ইস্কানদার ক্ষেপণাস্ত্র বেলারুশে রাশিয়া মোতায়েন করেছে, তার সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়নি। এ বছরের জুনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন জানিয়েছিলেন, বেলারুশের রাজধানী মিনস্ককে ইস্কানদার এবং আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা মোতায়েন করবে মস্কো।
রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের শুরু গত ২৪ ফেব্রুয়ারি। এরই মধ্য নানা সময়ে যুদ্ধবিরতির কথা বলা হলেও অস্ত্রের ঝনঝনানি কমছে না। যুদ্ধ ১০ পেরিয়ে ১১ মাসে পড়ার সময়ে বেলারুশে ইস্কানদার ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েনের তথ্য জানাল রাশিয়া।