বরং সকারুদের হয়ে শেষ ষোলোয় খেলতে পারলে সেটিই গর্বের হবে বলে মনে করেন তিনি, ‘আমি সব সময়ই মেসিকে ভালোবাসি। আমি মনে করি, তিনিই সর্বকালের সেরা। তবে তাঁর সঙ্গে খেলা বাড়তি সম্মানের নয়। কারণ, মেসিও মানুষ, আমিও মানুষ। বরং অস্ট্রেলিয়ার হয়ে রাউন্ড অব সিক্সটিনে খেলাটাই সম্মানের। আর খেলাটা হবে ১১ জনের সঙ্গে ১১ জনের। আর্জেন্টিনা দলে মেসি ১ জনই, ১১ জন নয়।’
বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সের কাছে ৪ গোল হজম করলেও পরের দুই ম্যাচে কোনো গোল হজম করেনি অস্ট্রেলিয়া। রুখে দিয়েছে তিউনিসিয়া ও ডেনমার্ককে। তবে গ্রাহাম আরনল্ডের দলটা যতই ছন্দ খুঁজে পাক না কেন, মেসির আর্জেন্টিনার সামনে তারা আন্ডারডগ হিসেবেই মাঠে নামবে।
কারণ, আর্জেন্টিনাও বিশ্বকাপে তাদের সেরা ছন্দ খুঁজে পেয়েছে। বিশেষ করে পোল্যান্ডের বিপক্ষে মেসির পেনাল্টি মিসের পর যেভাবে আর্জেন্টিনা ঘুরে দাঁড়িয়েছে, তা আত্মবিশ্বাস আরও বাড়াবে তাদের। দেগেনেক অবশ্য নিজেদের সামর্থ্যের ওপর বিশ্বাস রাখছেন, ‘আমাদের আত্মবিশ্বাসী হতে হবে, নিজেদের সামর্থ্যে বিশ্বাস রেখে তাদের আক্রমণ ঠেকাতে হবে। সেটা সম্ভব হবে কি না, জানি না। ম্যাথু রায়ানের (গোলরক্ষক) দিকে আসা আক্রমণগুলো ঠেকানোর ১১০ শতাংশ দিয়ে চেষ্টা করব, এটা নিশ্চিত।’