কিন্তু ক্রীড়া ও বিনোদন জগতের বেশ কয়েকজন তারকাকে নিয়ে দুবাইতে সোনার দোকান উদ্বোধন করে আলোচনায় আসার পর আরাভ খানের বিরুদ্ধে কুনের মামলার অতীত সামনে এসেছে। তিনি একজন পুলিশ কর্মকর্তা খুনের মামলার আসামী।
ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে ফাঁদ পাততেন আরাভ
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, এখন আলোচিত আরাভ খানই পুলিশ কর্মকর্তা খুনের মামলার সেই আসামী কি না, তা যাচাই করে দেখা হচ্ছে।
এতে তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেলে অর্থ্যাৎ এই আরাভ খানই খুনের মামলার আসামী প্রমাণ হলে তাকে আইনের মুখোমুখি করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এদিকে, গোয়েন্দা পুলিশের তথ্যমতে, দুবাইয়ে আরাভ জুয়েলার্স নামের সোনার দোকানের মালিক আরাভ খানের আসল নাম রবিউল ইসলাম।
বাংলাদেশের গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় তাঁর বাড়ি। তিনি সোহাগ মোল্লা, হৃদয় শেখ, আপন– এ ধরনের বিভিন্ন নামে পরিচিত।
২০১৮ সালের ৭জুলাই ঢাকায় পুলিশের পরিদর্শক মামুন এমরান খান খুন হন।
সেই খুনের মামলার আসামী হয়ে দেশ ছেড়েছিলেন রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খান।
ডিবি পুলিশ বলেছে, রবিউল ইসলাম দেশ থেকে পালিয়ে প্রথমে ভারতে যান। সেখান থেকে আরাভ খান নামে ভারতিয় পাসপোর্ট সংগ্রহ করে দুবাই চলে যান।
এখন তিনি দুবাইয়ে সোনা ব্যবসায়ী।