প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান বললেন…
হাসতে হাসতে মঞ্চে উঠলেন প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান। সব ধরনের খেলায় তাঁর আগ্রহ অতুলনীয়। খেলাধুলা প্রসঙ্গে শৈশবের স্মৃতি টানলেন তিনি। ১৯৫৪–৫৫ সালের দিকে নবাবপুরসহ আশপাশের এলাকায় খেলার কথা বললেন। সব ধরনের খেলাই খেলতেন। পাশাপাশি সেই সময়ে বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনের নানা ঘটনাও বললেন।
বেড়ে ওঠার সময়ে বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে বিভিন্ন তারকাদের গল্প বললেন প্রথম আলো সম্পাদক। স্মৃতিচারণ করলেন সোনালি অতীতের।
আগামী দিনের ক্রীড়াঙ্গনকে কেমন দেখতে চান, সব ধরনের খেলাকে উৎকর্ষতার কোন চূড়ায় দেখতে চান, সেই প্রত্যাশাও জানালেন প্রথম আলো সম্পাদক।
বক্তব্যের শেষ ভাগে এসে বাংলাদেশের কিংবদন্তি ক্রীড়াবিদদের সম্মানে প্রথম আলো সম্পাদকের করতালির আহবানে ফেটে পড়ল ওয়েসিসের গ্যালারি।

মঞ্চে সিটি গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক (বিক্রয় ও বিপণন)
উৎপল শুভ্রের বক্তব্যের পর মঞ্চে উঠলেন সিটি গ্রুপের বিক্রয় ও বিপণন বিভাগের নির্বাহী পরিচালক জাফর উদ্দিন সিদ্দিকী। বক্তব্যের এক অংশে তিনি বললেন, বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশনের সঙ্গে আছে সিটি গ্রুপ। তাঁর আশা, আর্চারিতে একদিন বড় পদক পাবে বাংলাদেশ।
অতিথি আসনে উপবিষ্ট কিংবদন্তি সব ক্রীড়াবিদদের সামনে তিনি যেন ভক্ত বনে গেলেন! কিংবদন্তিদের প্রতি মুগ্ধতা ও শ্রদ্ধার কথা জানালেন সিটি গ্রুপের এই প্রতিনিধি।

মঞ্চে প্রথম আলোর প্রধান ক্রীড়া সম্পাদক
অনুষ্ঠান শুরুর ঘোষণা দিলেন প্রথম আলোর প্রধান ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্র। সবাইকে বসতে বলার কথা বলে প্রথম আলো ক্রীড়া পুরস্কারের বিশেষ একটি বৈশিষ্ট্যের কথা বললেন তিনি, ‘পৃথিবীতে যেমন ছোট খেলা, বড় খেলা বলে কিছু নেই, তেমনি সব ক্রীড়াবিদই সমান। তাই নির্দিষ্ট কোনো আসন নেই কারও জন্য। সবাই যেখানে খুশি সেখানে বসতে পারেন।’


লাল গালিচায় ক্রীড়াবিদরা


উপস্থাপক যাঁরা
খেলার ভুবনের মানুষদের মিলনমেলা নিয়ে এই অনুষ্ঠানের দুই সঞ্চালক সমন্বয় ঘোষ ও শ্রাবণ্য তৌহিদা

আমন্ত্রণ পেয়েই খুশি তহুরা, ঋতুপর্ণা
বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড় তহুরা খাতুন ও ঋতুপর্ণা চাকমা এসেছেন অনুষ্ঠানস্থলে। তহুরা বলেছেন পুরস্কার মুখ্য নয়, অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেয়েই তিনি খুশি। একই কথা বলেছেন ঋতুপর্ণাও।

‘স্বচ্ছতার দিক দিয়ে এই পুরস্কারই সেরা’
সিটি গ্রুপ–প্রথম আলো ক্রীড়া পুরস্কার নিয়ে প্রথম আলোর ওয়েবসাইটে সাবেক ও বর্তমান ক্রীড়াবিদরা লিখেছেন। বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাসুদের কলাম পড়তে ক্লিক করতে পারেন নিচের লিংকে–
স্বচ্ছতার দিক দিয়ে এই পুরস্কারই সেরা
সাবেক ক্রীড়াবিদ বশীর আহমেদের কলাম ‘গ্রহণযোগ্যতাই এই পুরস্কারকে আলাদা করে দিয়েছে’ পড়তে পারেন।



স্বাগতম!
হোটেল সোনারগাঁওয়ের ওয়েসিস হল থেকে স্বাগতম! আর কিছুক্ষণের মধ্যেই শুরু হবে সিটি গ্রুপ–প্রথম আলো ক্রীড়া পুরস্কার ২০২৪ এর অনুষ্ঠান।
২০০৪ সালে এ পুরস্কার দেওয়া চালু হয়। প্রথম ক্রীড়া পুরস্কার দেওয়ার সময়েই ঠিক করে নেওয়া হয়েছিল, এ পুরস্কারের মূল সুর হবে সার্বজনীন উদ্যাপন। খেলার উদ্যাপন। খেলার মানুষদের নিয়ে উদ্যাপন। আজও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি।
খেলার ভুবনের মানুষদের এই অনুষ্ঠান নিয়ে আগ্রহটা বোঝা যায় নিচের ছবিগুলোয়।

