১
প্রথমবারের মতো আইপিএলের গ্রুপ পর্বে চেন্নাই সুপার কিংসকে দুবার হারিয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। বিরাট কোহলির বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে চেন্নাই অবশ্য এমন কীর্তি করেছে তিনবার—২০১৫, ২০১৮ ও ২০২১।
১২
আইপিএলে টানা ১২ বারের মতো ১৮০ রানের বেশি রান তাড়া করতে নেমে হেরেছে চেন্নাই। ২০১৯ থেকে ২০২৩—এই সময়ের মধ্যে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুও চেন্নাইয়ের মতো ১৮০ রানের বেশি রান তাড়া করতে হবে এমন ম্যাচে হেরেছে। এ রেকর্ডটা যদিও পাঞ্জাব কিংসের। তারা হেরেছে টানা ১৫টিতে।
৫৪
কাল শেষ ২ ওভারে বেঙ্গালুরু তুলেছে ৫৪ রান। আইপিএলে ইনিংসের শেষ ২ ওভারে এত রান আগে কখনো হয়নি।
৫২
শেষ ২ ওভারে কাল রোমারিও শেফার্ড নিয়েছেন ৫২। টি-টোয়েন্টিতে শেষ ২ ওভারে এর চেয়ে বেশি রান কেউ কোনো দিন নিতে পারেননি। সমান ৫২ রানই তুলেছিলেন নেপালের দীপেন্দ্র সিং ঐরি।
১৪
শেফার্ডের ফিফটি এসেছে ১৪ বলে। যা আইপিএলে দ্রুততম ফিফটির তালিকায় যৌথভাবে দ্বিতীয়। সবচেয়ে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড যশস্বী জয়সোয়ালের, ১৩ বলে। বেঙ্গালুরুর হয়ে সবচেয়ে দ্রুততম ফিফটি ছিল ক্রিস গেইলের, ১৭ বলে।
৩২
খলিল আহমেদের ১৯তম ওভারে শেফার্ড নেন ৩২ রান। এক ওভারে এর চেয়ে বেশি রান আইপিএলে নিয়েছেন মাত্র তিনজন। গত মৌসুমে এই শেফার্ডই আনরিখ নর্কিয়ার এক ওভারে ৩২ তুলেছিলেন।
১১৪৬
চেন্নাইয়ের বিপক্ষে কোহলির রান। আইপিএলে কোনো নির্দিষ্ট দলের বিপক্ষে এর চেয়ে বেশি রান কোনো খেলোয়াড় করতে পারেনি।

৮
চলতি মৌসুমেই ৫০০–এর বেশি রান করলেন কোহলি। এ নিয়ে হলো আটবার, যা আইপিএলে সর্বোচ্চবার ৫০০ বা এর চেয়ে বেশি রান করার রেকর্ড।
১৭.৫
শেফার্ড যখন উইকেটে আসেন তখন ইনিংসে চলছে ১৭.৫ ওভার। এর চেয়ে পরে এসে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ফিফটি আছে শুধু নেপালের দীপেন্দ্র সিং ঐরির। মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে এক আন্তর্জাতিক ম্যাচে তিনি ১৮.২ ওভারে উইকেটে এসেও ফিফটি করেছিলেন। লেগেছিল মাত্র ৯ বল!
১৭ বছর ২৯১ দিন
গতকাল আইপিএলের তৃতীয় সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটার হিসেবে ফিফটি পেয়েছেন চেন্নাই ওপেনার আয়ুশ।