র্যাব বলছে, তৌহিদুর মাদ্রাসা ও স্কুলের তরুণ প্রজন্মকে জঙ্গিবাদে উৎসাহিত করতেন। তিনি গণতন্ত্রকে ভাইরাস আখ্যা দিয়ে খিলাফত প্রতিষ্ঠার কাজ করতেন।
র্যাব বলছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তি সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক বৈঠক করে হিযবুত তাহরীরের লিফলেট, পোস্টার বিতরণের মাধ্যমে সরকার এবং রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রমে জড়িত ছিলেন।
র্যাব-২–এর সহকারী পরিচালক (গণমাধ্যম) মো. ফজলুল হক বলেন, তৌহিদুর ঢাকার হাজারীবাগ থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে করা মামলার আসামি। ওই মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশ অভিযোগপত্র দিয়েছিল। তিনি বলেন, হাজারীবাগ থানার মামলায় সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনালে তৌহিদুরকে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।