প্রয়োজনীয় কাগজ
- ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষ এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র;
- এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার মূল একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট;
- এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষা পাসের মূল সনদ/প্রশংসাপত্র;
- সদ্য তোলা চার কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত রঙিন ছবি;
- জেলা কোটার দাবির ক্ষেত্রে স্থানীয় সিটি করপোরেশনের মেয়র, পৌরসভার চেয়ারম্যান, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অথবা ওয়ার্ড কমিশনার প্রদত্ত মূল নাগরিক সনদ;
- পার্বত্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীর ক্ষেত্রে সার্কেল চিফ এবং জেলা প্রশাসকের সনদ ও অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সার্কেল চিফ বা জেলা প্রশাসক প্রদত্ত মূল সনদ।
- অন্যান্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে গোত্রপ্রধান ও সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক প্রদত্ত মূল সনদ; মুক্তিযোদ্ধা কোটায় আবেদনকারী প্রার্থীদের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং ৪৮.০০.০০০০.০০৩.২৫.০১৯.২০.৮৭৫ তারিখ ১৮/১০/২০২০ খ্রি. মূলে প্রকাশিত পরিপত্র এবং সরকার কর্তৃক জারিকৃত বিধিবিধান অনুযায়ী প্রমাণক;
- প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট সরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ কর্তৃক যাচিত অন্যান্য প্রমাণপত্র।
এবার পরীক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্য পাস করেছেন ৪৯ হাজার ১৯৪ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে মেয়েশিক্ষার্থী ২৮ হাজার ৩৮১ জন (৫৭.৬৯%) এবং ছেলেশিক্ষার্থী ২০ হাজার ৮১৩ জন (৪২.৩১%)। পরীক্ষায় অংশ নেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮০০ জন। পাসের হার ৩৫ দশমিক ৩৪।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ কর্তৃক গঠিত স্থানীয় ভর্তি কমিটি নির্বাচিত ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থী কর্তৃক প্রদত্ত সব মূল সনদ যাচাই করবে এবং মেডিকেল বোর্ড ভর্তির আগে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবে, যার ভিত্তিতে যোগ্য প্রার্থীদের সাময়িকভাবে ভর্তি করা হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর বলছে, অনলাইন আবেদনপত্রে ওপরে উল্লেখিত তথ্যাদির সপক্ষে পরীক্ষার্থী কর্তৃক প্রমাণক প্রদানে ব্যর্থ হলে বা প্রদানকৃত তথা অসত্য বলে প্রতীয়মান হলে যেকোনো সময় তাঁর ভর্তি বাতিলপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ভর্তি পরীক্ষাসংক্রান্ত তথ্য স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট এবং সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজ থেকে জানা যাবে।