একের পর এক আক্রমণ ব্যর্থ হয়ে যাচ্ছিল গোলমুখের সামনে। সেই সঙ্গে ব্রাজিলের খেলাও যেন কিছুটা ছন্দ হারিয়েছিল। মাঝেমধ্যে তো শঙ্কাও পেয়ে বসছিল, সুইসরা না আবার গোল করে বসে!
পয়েন্ট হারানোর শঙ্কা জাগার পর দল যে খানিকটা চাপে পড়েছিল, সেটা অনেকটাই স্পষ্ট। ম্যাচ শেষে ব্রুনো নিজেও সেই চাপের কথা শিকার করেছেন, ‘স্পষ্টভাবেই আমরা চাপে ছিলাম। বিশ্বকাপের ম্যাচ বলে ভীত ছিলাম। আর এটাই তো স্বাভাবিক।’
নির্ধারিত সময়ের ৭ মিনিটে আগে গোল করে দলকে চাপমুক্ত করেছেন ব্রাজিলের মাঝমাঠের নেতা কাসেমিরো। বুলেট গতির শটে লক্ষ্য ভেদ করেন এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার।
এই গোলেই পয়েন্ট হারানোর শঙ্কা থেকে মুক্তি মেলে ব্রাজিলের, সেই সঙ্গে উঠে যায় নকআউট রাউন্ডে। কাসিমেরোর সেই গোল দলকে পুরোপুরি নির্ভার করেছে বলেই মনে করেন গিমারেস, ‘অসাধারণ গোল ছিল। আমাদের দলের জন্য এমন একটা গোলের দরকার ছিল; কারণ, কাসেমিরোর সেই গোলই আমাদের চাপমুক্ত করেছে। আমরা দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠে গেছি, অনেকটাই নির্ভার আছি এখন। আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য পূরণ হয়েছে, এখন গ্রুপের শীর্ষস্থানও ধরে রাখতে চাই।’