টস জিতে ব্যাট করতে নেমে বিপর্যয়ে পড়েছিল নিউজিল্যান্ড। ৩৬ রানে টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে হারিয়েছিল। চতুর্থ উইকেটে জুটি হলেও দেড়শ’ রানের পরে ষষ্ঠ উইকেট হারায় ব্ল্যাক ক্যাপসরা। সেখান থেকে লোয়ার অর্ডারের দৃঢ়তায় ২৫৪ রানের পুঁজি নিয়ে অলআউট হয়েছে কিউইরা।
নিউজিল্যান্ড শিবিরে প্রথম দুই ধাক্কা দেন মুস্তাফিজুর রহমান। দুই ওপেনার উইল ইয়ং (০) ও ফিন অ্যালেনকে (১২) তুলে নেন তিনি। এরপর ওয়ানডে অভিষিক্ত পেসার খালেদ আহমেদ তুলে নেন চ্যাড বোয়েসকে (১৪)।
ওই ধাক্কা সামলে ৯৫ রানের জুটি গড়েন চারে নামা হেনরি নিকোলাস ও পাঁচে নামা টম ব্লান্ডেল। নিকোলসকে ফিরিয়ে ওই জুটিও ভাঙেন খালেদ। ফিরে যাওয়ার আগে নিকোলস খেলেন ৪৯ রানের ইনিংস। এরপর রাচিন রবিন্দ্র ও ফিফটি করা টম ব্লান্ডেলকে ফিরিয়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ হাতে নেয় বাংলাদেশ।
রাচিন ফিরে যান ১০ রান করে। ব্লান্ডেল দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৮ রানের ইনিংস খেলেন। তার ৬৬ বলে সাজানো ইনিংসে ছয়টি চার ও একটি ছক্কা ছিল। কিউইরা ১৬৬ রানে হারায় ষষ্ঠ উইকেট। সপ্তম উইকেট পড়ে ১৮৭ রানে। সেখান থেকে কোলে ম্যানকনচি ২০ রান করেন। কাইল জেমিনসন করেন ২০ রান।
বড় ধাক্কা দেন ইশ শোধি। তিনি তিন ছক্কার শটে ৩৫ রানের ইনিংস খেলেন। এই শোধিকে মানকড আউট করেছিলেন বাংলাদেশ পেসার হাসান মাহমুদ। আম্পায়ার তাকে আউটও দিয়েছিলেন। কিন্তু ওই আউট ফেরত দেন অধিনায়ক লিটন দাস ও পেসার হাসান। তিনি তখন ১৮ রান করেছিলেন। পরে যোগ করেছেন আরও ১৭ রান।