নিজেকে কর্মক্ষম রাখার ৬ উপায়

0
665
নিয়মিত মেডিটেশন করা

দৈনন্দিন জীবনে সুস্থ ও কর্মক্ষম থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরিমিত খাদ্য গ্রহণের পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম, মনকে শান্ত রাখা, অর্থের যথোপযুক্ত ব্যবহার এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হিসেবে কাজ করে।

ব্যায়াম



ব্যায়াম: ধীরে–সুস্থে ব্যায়াম শুরু করুন। শুরুতে প্রতিদিন ১০-২০ মিনিট করে ব্যায়াম করবেন। যদি আপনি দীর্ঘ সময় ধরে ব্যায়ামের সঙ্গে যুক্ত না থাকেন বা জটিল রোগে আক্রান্ত থাকেন, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।


৩০ মিনিটের চক্র: প্রতিদিন ৩০ মিনিট শারীরিক পরিশ্রম হয় এ রকম কাজ করুন। যেমন ১০ মিনিট নাচ বা শারীরিক অঙ্গভঙ্গির অনুশীলন, দুপুরের খাবারের পর ১০ মিনিট হাঁটাহাঁটি, ১০ মিনিট বাগানে কাজ করা ইত্যাদি। এতে আপনার শরীর ও মন চাঙা থাকবে।

মাংপেশীর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করা


কর্মক্ষম মাংসপেশি: ভারোত্তলন এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। চিকিৎসক বা পরামর্শকের নিয়ম মেনে জিমে বা ঘরোয়াভাবে পানির বোতল বা ডাম্বেল দিয়ে মাংসপেশির সঞ্চালন ও প্রসারণ অনুশীলন করতে পারেন।

নিয়মিত মেডিটেশন করা


মনের প্রশান্তি: মনকে সুস্থির বা প্রশান্ত রাখতে নিয়মিত ধ্যান বা মেডিটেশন, যোগব্যায়াম বা যোগ অনুশীলন করতে পারেন। এতে আপনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ, সমস্যা সমাধান অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে।

আর্থিক পরিকল্পনা করা


আর্থিক পরিকল্পনা: নিজেকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে গিয়ে অর্থের প্রসঙ্গ চলেই আসে। ঘরোয়াভাবে স্বল্প খরচে নিজ উদ্যোগে কাজগুলো করা যায়। যেমন আপনি টিভি/রেডিও স্টেশন থেকে স্বাস্থ্যবিষয়ক পরামর্শ/ব্যায়াম অনুসরণ করতে পারেন। মেডিটেশনের জন্য ইউটিউব আপনাকে সাহায্য করতে পারে, বাজারে সিডিও কিনতে পাওয়া যায়। বাস্তব সত্য হচ্ছে—হাঁটাহাঁটি, জগিং, নাচ এসবের জন্য বিশেষ কোনো সামগ্রী দরকার হয় না।

বিশ্রাম করা


বিশ্রাম: সুস্থ ও কর্মক্ষম থাকতে বিশ্রাম ও ঘুমেরও প্রয়োজন আছে, যা আপনার মন ও মস্তিষ্ককে পুনরায় সচল রাখতে সহায়তা করে। প্রতিদিন অন্তত ছয় থেকে সাত ঘণ্টা ঘুমান। মাঝেমধ্যে কাজে বিরতি নিন। বেড়াতে যান। এগুলো আপনার ফিটনেস ধরে রাখতে সহায়ক হবে।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.