প্রবাসী ওই ব্যক্তি রাসেলকে ঋণের টাকা প্রতি মাসে তাঁর (প্রবাসী) পরিবারকে দিতে বলেন। পাশাপাশি তাঁর পরিবারের খোঁজখবর রাখতে বলেন। এ কারণে রাসেল প্রবাসীর বাড়িতে প্রায়ই যেতেন। একপর্যায়ে প্রবাসীর স্ত্রীর ব্যক্তিগত মুহূর্তের কিছু ছবি ও ভিডিও ধারণ করেন রাসেল। ফেসবুকে এসব ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে শারীরিক সম্পর্কের প্রস্তাব দেন, তবে ওই নারী এতে রাজি হননি। এরপর রাসেল এসব ছবি ও ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন।
ওই নারী এ ঘটনায় গত ১৫ জানুয়ারি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। রাসেল থানা-পুলিশের কাছে অঙ্গীকার করেন এগুলো আর ছড়াবেন না, সবকিছু মুছে দিয়েছেন। কিন্তু পরে এগুলো আবার ছড়িয়ে দেন। এ ঘটনায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন নারী।
র্যাব কর্মকর্তা নুরুল আবছার আরও বলেন, মামলা হওয়ার পর আসামি রাসেল আত্মগোপন চলে যান। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে খবর পেয়ে র্যাব তাঁকে গ্রেপ্তার করে।