গনজালেজ বলেন, গুলির ঘটনাটি অনিচ্ছাকৃত ছিল। তিনি আরও বলেন, আগ্নেয়াস্ত্র হাতের নাগালে আসা ও অন্যকে আঘাত করার অন্য দুর্ঘটনার মতোই এটি আরেকটি দুর্ঘটনা বলে মনে হচ্ছে।
পিউ রিসার্চ সেন্টার বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের ৪০ শতাংশ বাড়িতে বন্দুক রয়েছে। বেশির ভাগ বাড়িতেই শিশু রয়েছে।
জন হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব পাবলিক হেলথ বলেছে, তবে এসবের অর্ধেকের কম বাড়িতে বন্দুক রাখার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা বজায় রাখা হয়।
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে গুলির ঘটনায় ৪৪ হাজারের বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। গত বছর ১৮ বছরের কম বয়সীদের বেশির ভাগেরই মৃত্যু হয়েছে গুলিতে। গান ভায়োলেন্স আর্কাইভ বলছে, এ ধরনের ১ হাজার ৭০০ গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ৩১৪টি ঘটনায় ১১ বছরের কম বয়সী শিশু নিহত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ সপ্তাহে ৩৮ গুলির ঘটনা, বাড়ছে স্বজন হারানোর যন্ত্রণা
টেক্সাসের বাসিন্দা তিন কোটি। সেখানে বন্দুক খুবই সহজলভ্য। কোনো ধরনের বিধিনিষেধ ছাড়াই জনসমক্ষে বন্দুক নিয়ে চলতে পারে মানুষ।
গনজালেজ বলেন, ‘বন্দুক থাকলে সেটি নিরাপদ জায়গায় রাখতে হবে। শিশুদেরও বন্দুক ধরতে নিষেধ করতে হবে।’ এ ধরনের সতর্কতা থাকলে গোলাগুলির ঘটনা প্রতিরোধ করা সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।