তবে মুক্তিপণ দাবি করার বিষয়টি জানেন না বলে জানিয়েছেন টেকনাফ মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ ওসমান গনি।
টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহমেদ আনোয়ারী বলেন, আজও আমার এলাকা থেকে ৮ জনকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এর আগে অপহরণের শিকার ২ জনের এখনও খোঁজ মেলেনি। অপহরণের ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ায় মানুষের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
এর আগে ২১ মার্চ ভোরে হ্নীলার পানখালীর পাহাড়ি এলাকা থেকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি হন পাঁচ কৃষক। পরে মুক্তিপণ দিয়ে ফেরত আসেন তারা। ৯ মার্চ হ্নীলার পূর্ব পানখালী এলাকা থেকে মাদ্রাসাছাত্র ছোয়াদ বিন আব্দুল্লাহকে (৬) অপহরণ করা হয়। তবে এখনও তাকে উদ্ধার করা যায়নি।
পুলিশের তথ্যমতে, গত এক বছরে টেকনাফের পাহাড়ি এলাকা থেকে ১০৩ জনকে অপহরণ করা হয়। তাদের মধ্যে ৫২ জন স্থানীয় বাসিন্দা এবং ৫১ জন রোহিঙ্গা। যারা ফিরে এসেছেন, তাদের বেশির ভাগকেই মুক্তিপণ দিতে হয়েছে।